ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম তালিকা জানুন

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম তালিকা জানুন  গলা ব্যথা ওজন সম্পর্কে আমাদের কাছে অনেকেই ভাই ও বন্ধুরা জানতে চেয়েছেন তাহলে চলুন আজকে আমরা আলোচনা করব। গলা ব্যাথার সঠিক ঔষধ এবং ঘরোয়া কিছু টোটকা মাধ্যমে দ্রুত কিভাবে সারিয়ে তুলবেন গলা ব্যথা। ভুল তথ্য এবং ভুল ওষুধ এড়িয়ে                           

ঢোক-গিলতে-গলা-ব্যথার-ওষুধ-নাম-তালিকা-জানুন
সঠিক তথ্য খাবার ব্যবহার বিধি নিয়ম এবং ওষুধ খাবার সঠিক নিয়ম সম্পূর্ণ পেয়ে যাচ্ছেন আজকের আর্টিকেলে তাই পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে জেনে নিন গলা ব্যথার ওষুধের নাম।

সূচিপত্রঃঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম তালিকা জানুন 

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম তালিকা জানুন 

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম তালিকা জানুন গলা ব্যথা হওয়া এটি একটি কমন সাধারন সমস্যা এটি নিয়মিত মাঝেমধ্যেই ঠান্ডা, জ্বর, ইনফেকশন, এলার্জি, টনসিল , ধুলাবালি নাক মুখ দিয়ে ঢুকে এলার্জির সমস্যা , এসব কিছুর কারণে বিভিন্ন সময় গলা ব্যথা বা ঢোক গিলতে গলা ব্যাথার সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে ঠান্ডা আবহাওয়াতে হালকা জ্বর সর্দি কাশিতেও এরকম সমস্যা দেখা দেয়।

অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন এই ধুপ কিনতে গলা ব্যথার নিয়মিত সমস্যার ঠিক অনেকেই ভোগ করছেন যা সমাধান পাচ্ছেন না এ বিষয়ে জানার আগ্রহী তাই চলুন আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে এবং কিছু সাধারণ ওষুধ এবং। খাবার কিছু নিয়ম ব্যবহারের ফলে দ্রুত আপনি কিভাবে সারিয়ে তুলবেন গলা ব্যথা।

গলা ব্যথা হওয়ার পূর্বে আপনাকে একটা জিনিস সর্বপ্রথম খেয়াল রাখতে হবে সে গলা ব্যথা আপনার কি কারণে হচ্ছে যদি টনসিল অথবা ঠাণ্ডা লাগার কারণে কোনোভাবে গলা ব্যথা অনুভব করেন তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে। প্রথমত আপনাকে ঠান্ডা লাগা দূর করতে হবে এর জন্য আপনাকে প্যারাসিটামল জাতীয় ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ শ্রবন করতে হবে।

ঘরোয়া টোটকা অনুযায়ী আপনি দুই থেকে তিন দিন সর্বপ্রথম লবণ এবং হালকা গরম পানি দিয়ে গার্গল করতে পারেন নিয়মিত কমপক্ষে দিনে তিনবার করলে আপনার যদি সাধারণ ঠান্ডা লাগা অবস্থায় গলা ব্যথার উপক্রম। হয়ে থাকে তাহলে খুব শীঘ্রই আপনি আরাম পেতে পারেন সাধারণত একটি প্যারাসিটামল দুইবার নিয়ম করে খেয়ে ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী এবং সাথে গার গোল করলে আপনি আরামবোর্ড করতে পারেন।

যদি আপনার অতিরিক্ত ঠান্ডা বা অতিরিক্ত কলা পাতা কোন কিছু খেতে গেলে গলার সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই আপনি ১ থেকে ২ দিন পরে যদি এর জটিলতা বেশি অনুভব করেন বাসায় না বসে থেকে ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী কিছু এন্টিবায়োটিক ওষুধ শোবন করতে পারেন। বা যদি খুব অতিরিক্ত এরকম যদি গলা ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে গাড়লের পাশাপাশি মধু আদা দিয়ে গরম পানি পান করতে পারেন এবং।

আদা লবঙ্গ দারচিনি দিয়ে দুইটা এম এ গরম গরম চা খেতে পারেন এতে আপনার অনেকাংশে আরাম নিতে পারে সাধারণত যদি আপনার এটি এলার্জির কারণে হয়ে থাকে তাহলে আপনি এটি বাসায় এগুলো নিয়মিত করার পাশাপাশি আপনি ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে পারে।

এবং যদি আপনি জ্বর সর্দি-কাশির কারণে গলা ব্যথা অনুভব করে থাকেন তাহলে প্যারাসিটামল এবং হালকা উষ্ণ গরম পানি দিয়ে দুই বেলা গারগড় এবং চা দুই টাইম খেয়ে আপনার সর্দি কাশি গলা ব্যথার উপক্রম থেকে রক্ষা পেতে পারেন। যদি কোন কারনে এ বিষয়টি অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ার কারণ হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করার পর ওষুধ শোভন করতে পারেন কোনভাবে কোন ওষুধ একা একা শোভন করা স্বাস্থ্যের জন্য ঠিক নয়।

গলা ব্যথার জন্য সাধারণত যে ওষুধগুলো ব্যবহার করা উচিত অবশ্যই ডাক্তারি নিয়ম অনুযায়ী এবং পরামর্শ অনুযায়ী এই ওষুধগুলো আপনি শোভন করতে পারেনঃ

  • প্যারাসিটামল
  • আইব্রোপোফেন
  • অ্যাসপিরিমিন
  • অ্যান্টিবায়োটিকঃ
  • পিনিসিলন 
  • এমক্সিলিন
  • সেফালক্সিন
অবশ্যই আপনি এই ওষুধগুলো শোধন করার পূর্বে ডাক্তারে পরামর্শ অনুযায়ী জেনে নিবেন ঠিক কত টাইমে কোন টাইমে খেতে হবে এবং কতটুকু পরিমাণ খেতে হবে তবে এই ওষুধগুলো গলা ব্যথার জন্য যেমন ভাল তেমন কার্যকারিতা আপনি ডাক্তারি পরামর্শ নেবার পর ওষুধ গুলো স্মরণ করবেন।

গলা ব্যথার এন্টিবায়োটিক ঔষধ এর নাম

গলা ব্যথার এন্টিবায়োটিক ঔষধ এর নাম গলা ব্যথা সাধারণত যদি কোনক্রমে অ্যালার্জি বা ঠান্ডা লাগার কারণে বাট টনসিলের কারণে হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি ঘরোয়া কিছু টোটকা এবং সাধারণ উন্নত। প্যারাসিটামল এবং নিয়মিত বাসায় গার্গল এবং গরম গরম উষ্ণ গরম চা এবং পানি গরম করে নিয়মিত করলে আপনি এর থেকে রক্ষা পেতে পারেন।

তবে যদি এটি কোনক্রমে এক থেকে দুই দিনের বেশি সমস্যা দেখা দেয় বা অতিরিক্ত সমস্যার কারণে আপনার গলায় জ্বালাপোড়া হওয়া খাবার না খেতে পারা খাবার না খেতে পারা গলা ফুলে যাওয়া ঢোক গিলতে গেলে অতিরিক্ত গলা ব্যাথা হওয়া। তাহলে আপনি বাসায় বসে না থেকে ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী যদি এটি কোনভাবেই তিনদিন পার করে অতিরিক্ত গলা ব্যথার কারণ হয়ে থাকে।

ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী কিছু অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে পারেন চলুন তাহলে সেই অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ গুলো কি কি একটু জেনে নেই তারপরেও আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধগুলো শোভন করবার পূর্বে ডাক্তারকে ভালোভাবে জানিয়ে এবং ঠিক কোন নিয়মে কতটুকু পরিমান খেতে হবে সম্পূর্ণটা অবশ্যই জেনে নেবেন।

প্যারাসিটামলঃ এটি একটি নরমাল ওষুধ সাধারণত গলা ব্যথা জ্বর শরীরের ব্যথা এটি দ্রুত নির্ময়ে কাজ করে থাকে যদি আপনি প্যারাসিটামল খাবার পরে তিন দিন পরে আপনার সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে আপনি ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে পারেন।

আইব্রও পোফেনঃ এটি একটি গলার ব্যথা উপসরন কমানো এবং গলা ফুলে যাওয়া কমানো দ্রুত কমায় এই ওষুধটি শোভন করবার পূর্বে আপনি যদি এটি একটি অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের মধ্যে পড়ে তাহলে আপনি অবশ্যই এটিকে খাবার নিয়ম এবং কতটুকু পরিমান খেতে হবে তা ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী খেতে পারেন।

ক্লোফোরেন ১০০ এমজিঃ এবং গলা ফুলে যাওয়া গলা ব্যথা হওয়া অতিরিক্ত হওয়ার কারণে শোভন করার পূর্বেও অবশ্যই ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী শ্রবন করবেন। যেহেতু এটি একটি অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ অবশ্যই অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।

সেফিনার ১০০ এমজিঃ এটিও একটি গলা ব্যথা গলায় জ্বালাপোড়া হওয়া এবং অতিরিক্ত গলার ব্যথা হওয়ার কারণে এ ওষুধটি শোভন করা যায় তবে ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী এটি কতটুকু পরিমাণ খেতে বলে কোন নিয়মে খেতে বলে অবশ্য ডাক্তারের কাছে জেনে এটি ব্যবহার করতে পারেন।

ঢোক গিলতে গলা ব্যথা কেন হয়

গলা ব্যথার এন্টিবায়োটিক ঔষধ এর নাম অনেকে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন যে গলা ব্যথা ঠিক কি কি কারণে হয়ে থাকে চলুন তাহলে আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব সঠিক কি কি কারণে। গলা ব্যথার সমস্যাটা অতিরিক্ত হয়ে থাকে এবং কি কি নিয়ম মেনে চললে এ গলা ব্যাথার অবস্থান থেকে আপনারা রক্ষা পেতে পারেন।

ঠান্ডা লাগাঃ বাইরে যাদের অতিরিক্ত ঠান্ডা লাগার উপক্রম রয়েছে মাঝেমধ্যে হয়তো কোন কিছু খাবার ঠান্ডা খেলে বা ঠান্ডা লাগলে গলা ব্যাথার সমস্যা দেখা দেয়। অবশ্যই এই ঠান্ডা লাগাহাত থেকে রক্ষা পেতে হলে আপনাকে ঠান্ডা খাবার এবং ঠান্ডা লাগানো থেকে এড়িয়ে চলতে হবে।

এলার্জির কারণঃ যাদের গলা ব্যথা এলার্জির কারণ হয়ে থাকে ময়না বা কোনক্রমে ধুলাবালি নাক মুখ দিয়ে প্রবেশ করলেই এটি এলার্জির কারণ হয়ে হাঁচি ঠান্ডা লাগা বা গলা ব্যথার কারণ হয়ে থাকে অবশ্যই আপনি যদি এরকম এলার্জি কারণ ভক্তি থাকেন তাহলে ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করে আপনি এটি থেকে রক্ষা পেতে পারেন।

টনসিলঃযাদের মাঝে মধ্যে জ্বর হলেই টনসিলের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তাদের ক্ষেত্রে গলা ব্যথা হওয়াটা একটি স্বাভাবিক ব্যাপার তাই যদি আপনি টনসিলের কারণে গলা ব্যথা অনুভব করে থাকেন। ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী হালকা কিছু ওষুধ যেমন প্যারাসিটামল বা নিয়মিত বাসায় হালকা উষ্ণ পানি হালকা গরম পানি দিয়ে লবণ দিয়ে গাঁড় গোল করে এটি থেকে রক্ষা পেতে পারেন বা মাঝেমধ্যে দুই একবার গরম গরম চা খেতে পারেন লবঙ্গ দারুচিনি দিয়ে।

ইনফেকশনঃ এটি একটি ভাইরাল ইনফেকশন যদি হয়ে থাকে বিভিন্ন কারণেও এটি ছড়িয়ে পড়তে পারে যার কারণে হালকা ঠান্ডা লাগার পরিবর্তে আপনি গলা ব্যথা অনুভব করতে পারেন তাই নিয়মিত ঠান্ডা এড়িয়ে চলুন নিজের যত্ন নিয়ে এবং এসব সমস্যা থেকে নিজেকে রক্ষা করুন।

FAQ/গলা ব্যথা সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নের উত্তর

প্রশ্নঃ ঠান্ডায় গলা ব্যথা হলে কি ওষুধ খেতে হবে?
উত্তরঃ ঠান্ডায় গলা ব্যথা হলে অবশ্যই প্যারাসিটামল এবং সাথে আপনি আইব্রোপেন ওষুধটি শোভন করতে পারেন তবে অবশ্যই ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী।

প্রশ্নঃ ঢোক গিলতে ব্যথা হলে কি খাওয়া উচিত ?
উত্তরঃ গলা ব্যথা হলে সাধারণত ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী প্যারাসিটামল শোভন করতে বলা হয় এবং মাঝেমধ্যে আপনি লবণ এবং পানি দিয়ে হালকা উষ্ণ গরম করে গাড়গোল করতে পারেন। পাশাপাশি আইব্রোপেন ওষুধটি শোভন করতে পারবেন তবে ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী।

প্রশ্নঃ গলা ব্যথার জন্য কোন ওষুধ ভালো?
উত্তরঃ গলা ব্যথার জন্য আইব্রো পোফেন এবংঅ্যাসিমিনোফেন এই ওষুধটি আপনি শোবনকরতে পারেন তবে অবশ্যই ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী এবং নিয়ম অনুযায়ী। 

প্রশ্নঃ গলায় ইনফেকশন হলে কি করতে হবে?
উত্তরঃ গলায় ইনফেকশন হলে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিন লবণ এবং হালকা গরম পানি দিয়ে বারবার গার্গলকরুন এবং লেবু মধু দিয়ে চা পান করুন গরম গরম। পাশাপাশি ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ শ্রবন করুন এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।

প্রশ্নঃ গলায় এলার্জির জন্য কোন ওষুধ ভালো?
উত্তরঃ সাধারণত যাদের নিয়মিত গলায় এলার্জির জন্য সমস্যার হয়ে থাকে তাদের ক্ষেত্রে এনটাহিস্টামিন এ ওষুধটি শোভন করতে পারেন তবে অবশ্যই ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী এবং নিয়ম অনুযায়ী শ্রবন করতে পারেন।

ঢোক গিলতে গলা ব্যথা হলে করণীয়

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম তালিকা জানুন ঢুক কিনতে গলা ব্যথার কারণে আপনি যেসব করণীয় গুলো করতে পারেন তাহলে ঘরোয়াটোটকা মাধ্যমে কিছু গলা ব্যথার উপক্রম থেকে রক্ষা পেতে পারেন চলুন তাহলে একটু জেনে নেই আমরা। ঘরোয়া কি কি টোটকার মাধ্যমে দ্রুত গলা ব্যথার সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে পারেন

পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রামঃ গলা ব্যথার সমস্যা হলে কোনভাবে অতিরিক্ত গলায় কোন কিছু ব্যবহার করা যাবে না যেমন অতিরিক্ত কথা বলা অতিরিক্ত শক্ত জাতীয় খাবার খাওয়া অতিরিক্ত ঠান্ডা কোন জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না। এতে গলার সমস্যা আরো বাড়তে পারে আপনি চাইলে নরম খাবার এবং মাঝেমধ্যে গারগড় গরম পানি ও লবণ দিয়ে করতে পারেন। পাশাপাশি গরম গরম খাবার খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিন।

লবণ ও গরম পানি গাঁড় গোলঃ সাধারণত ঠান্ডা লাগার কারণে আপনার কোন ভাবেই গলা ব্যথার সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনি প্রতিদিন নিয়ম করে দুই বেলার লবণ এবং গরম পানি দিয়ে ফুলে কুচি অথবা গারগল করতে পারেন এতে আপনার অনেকটাই আরাম নিতে পারে।

লেবু মধু গরম চাঃ লেবু মধু  দিয়ে প্রতিনিয়ত বিনা কমপক্ষে দুইবার চা পান করুন এতে আপনার গলা ব্যথা অনেক অংশে কমে আসতে পারে এবং গলা যদি ফুলে যায় সেই সমস্যা থেকেও রক্ষা পেতে পারেন।

জ্বরও গলা ব্যথা হলেঃ যদি সাধারণত জোর গলা ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে প্যারাসিটামল এবং নিয়ম করে লবঙ্গ ও আদা চা খেতে পারেন এতে দ্রুত আরাম মিলবে এবং গলা ব্যাথা অনেক অংশ কমে যাবে যদিও বা এটি আপনি তিন দিনের ওপর এই সমস্যাটা দেখতে পারেন। তাহলে অবশ্যই ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে পারেন।

নরম খাবারঃ গলা ব্যথা হলে ঠান্ডা খাবার থেকে এড়িয়ে চলুন এবং প্রতিনিয়ত নরম খাবার খেতে থাকুন এতে অনেক অংশে গলা ব্যথা কমে আসতে পারে গলা ব্যথার সময় আপনি অতিরিক্ত খাবার খেলে এটি আরো দ্রুত সমস্যার কারণ হতে পারে।

গলা ব্যথা ও কাশির ঔষধের নাম

অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন গলা ব্যথা ও সাধারণত কাশি হলে এর সাথে কি কি শিরাপ অথবা করা যায় যেটি ওষুধ খেলে দ্রুত গলা ব্যথা ও কাশির হাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন চলুন তাহলে আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব গলা ব্যথা ও কাশির ঔষধ কোনগুলো খেলে দ্রুত। নিরাময় হতে পারে

প্যারাসিটামলানাশকঃ এই ওষুধটি সাধারণত জ্বর হালকা এবং গলা ব্যথা কাশি এসব কিছুর জন্য কার্যকর তবে ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী কোন কোন টাইমে খেতে হবে সেটি শোভন করে ঠিকমতো খেলে আপনি কাশি ও কলা ব্যথা হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।

আমব্রোক্সেলঃ এটি একটি অ্যান্টিবায়োটিক কাশি এবং শুদ্ধি পাশাপাশি গলা ব্যাথার জন্য প্রচুর কার্যকর একটি ওষুধ আপনি চাইলে গলা ব্যথা ও কাশির জন্য এই ওষুধটি শোভন করতে পারেন তবে অবশ্যই ডাক্তারি পরামর্শ ের নিয়ম অনুযায়ী এটি খেতে পারেন।

আই ব্রোপ্রোফেনঃ এটি ব্যথা নাশক ও গলায় ইনফেকশন জনিত কোন সমস্যা হলে এই ওষুধটি আপনি শোভন করতে পারেন তবে অবশ্যই ডাক্তারকে জানিয়ে কোন নিয়মে খেতে হবে এবং কয়বার খেতে হবে সম্পূর্ণটা জানার পর আপনি ওষুধ সেবন করতে পারেন।

অ্যাসকরল সিরাপঃ এই সিরাপআপনি ব্যবহার করতে পারেন কাশি বা সর্দি গলা বসে যাওয়া বিভিন্ন কারণে এই সিরাপটি ব্যবহার করতে পারেন তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অনুযায়ী খেতে পারেন।

জ্বর গলা ব্যথার ঔষধ

জ্বর ও গলা ব্যথা সাধারণত একটি মানুষের কমন সমস্যা যা নিয়মিত হতে থাকে এটি আপনি চাইলে ঘরে বসে থেকে নাপা, অথবা প্যারাসিটাম্‌ প্যারাসিটামল  এক্সট্রা, ব্যবহার করতে পারেন এতে আপনার জ্বরের উপক্রম বা অনেক অংশ কমে যেতে পারে তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ চিকিৎসা অনুযায়ী ব্যবহার করবেন।

জ্বর থাকা অবস্থায় যদি গলা ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে আপনি বুঝে নেবেন আপনার ঠান্ডা জ্বরের কারণে গলা ব্যথা হয় সমস্যা হয়েছে এর জন্য আপনি করণীয় যেগুলো করতে পারেন ঘরে আদা দিয়ে লবঙ্গ দিয়ে চা বানিয়ে সকালে এবং রাতে খেতে পারেন।

পাশাপাশি আরো যেটা করতে পারেন সেটি হল লবণ এবং গরম পানি হালকা উষ্ণ দিয়ে দুই থেকে তিনবার গারগোল করতে পারেন এবং প্যারাসিটামল নিয়মিত দুই থেকে তিনবার ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী শোভন করলে আপনি এই গলা ব্যথা এবং জ্বরের হাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন।

দিনে অথবা রাতে যেকোনো একবার মধু এবং লেবু দিয়ে গরম গরম চা বানিয়ে খেতে পারেন অনেকাংশে গলা ব্যথা গলা ব্যথা এবং জ্বরের জীবাণু দূর করতে পারে তবে অবশ্যই জ্বর হলে ঠান্ডা খাবার ঠান্ডা লাগানো থেকে দূরে থাকবেন এতে গলা ব্যথা দ্রুত সারতে পারে।

পাশাপাশি আরও চিঠি করনীয় হবে সেটি হল ঠান্ডা খাবার থেকে এড়িয়ে চলুন সবসময় গরম গরম খাবার খেতে থাকুন এবং নরম খাবার গ্রহণ করুন। যদি গলা ব্যথা আপনার দুই থেকে তিন দিনের ওপর অতিরিক্ত সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার ক্রুন।

গলা ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন যে গলা ব্যথা করলে এর প্রতিকার কিভাবে করবেন এবং কি কি ভাবে এই গলা ব্যাথার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। তাই চলুন আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব গলা ব্যথা কারণ ও প্রতিকার কি কি?

প্রথমত গলা ব্যথা হওয়ার কারণঃ আপনি যদি কোনভাবেই এলার্জিজনিত কারণে আপনার গলা ব্যথার সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনার যেসব খাবারগুলো না খাওয়া উচিত যেমন ঠান্ডা কোন খাবার। গলা চুলকানোর কারণে যেমন পুঁইশাক। আইসক্রিম এইসব জনিত খাবার থেকে আপনি দূরত্ব মজা করুন এতে আপনার এলার্জির সমস্যা দূর হতে পারে।

জ্বর সর্দি গলা ব্যথাঃ ঠান্ডা লাগলে গলা ব্যাথা হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি বেড়ে যায় এর কারনে যদি আপনার জ্বর সর্দিকারণে গলা ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে আপনি চাইলে প্রতিদিন হালকা করে পানি এবং লবণ দিয়ে হালকা করে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে দুই থেকে চার বার করতে পারেন।

ইনফেকশনঃ বিভিন্ন কারণে গলার ব্যথা হওয়ার কারণে ইনফেকশন জনিত ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে যার কারণে গলা ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থেকে থাকে এই গলা ব্যথা হওয়ার জন্য খুবই কষ্টকর ব্যাপার হয়ে থাকে যেমন গলা ব্যথা হওয়া গলা জ্বালাপোড়া করা গলায় খাবার না খেতে পারা। এরকম যদি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনি অবশ্যই ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী কিছু অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করুন এবং পাশাপাশি লেবু মধুর চা শ্রবন করুন।

টনসিলঃ যদি কোন ভাবে আপনার টনসিলের কারণে ২ গালের নিচে যদি কোনোভাবে ভুলে যায় বা ব্যথা কারণে কোন কিছু খাবার খেতে অসুবিধা বোধ করেন বা গলা ব্যাথা ঢোক গিলতেমনে হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ শ্রবন করন পাশাপাশি এটি ঠান্ডা লাগানো থেকে বিরত থাকুন এবং ঠান্ডা খাবার থেকে দূরে থাকুন।

FAQ/গলা ব্যথা সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নের উত্তর

প্রশ্নঃ গলায় ইনফেকশন এর লক্ষণ কি কি?
উত্তরঃগলায় ইনফেকশনের লক্ষণ গুলো হলো যেমন সাধারণত অতিরিক্ত মাঝেমধ্যে জ্বর হওয়া গলা ফুলে যাওয়া গলার মাঝখানে লাল ভাব হওয়া। খাবার না খেতে পারা জ্বালা ভাব অনুভব করা এবং টনসিলের মত হয়ে ভেতরে সাদা সাদা এবং পুঁজ আকারে দেখা দেওয়া এটি একটি ব্যাকটেরিয়া ভাইরাসজনিত ইনফেকশন।

প্রশ্নঃ কি করলে গলা ব্যথা কমবে?
উত্তরঃ সাধারণত গলা ব্যথা হলে আপনি প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার গরম পানি এবং লবণ দিয়ে গাড় গোল নিয়মিত করুন এবং লেবু মধুর চা পান করুন সাথে আদা চা লবঙ্গ দিয়ে পান করুন এতে গলা ব্যথা অনেক অংশে কমে যেতে পারে।

প্রশ্নঃ গলায় ইনফেকশন শুরু হলে কেমন হয়?
উত্তরঃ গলায় ইনফেকশন শুরু হওয়ার আগে সর্বপ্রথম অতিরিক্ত মুখ দিয়ে লালা ঝরা জ্বর হওয়া এবং গলার ভিতরে ফুলে যাওয়া গলার মাঝখানে জলাভাব অনুভব করা এতে বোঝা যায় ইনফেকশনের সমস্যা রয়েছে।

প্রশ্নঃ টনসিলের লক্ষণ কি ক?
উত্তরঃ টনসিলের লক্ষণ হলে সাধারণত অতিরিক্ত মাঝেমধ্যে জ্বর হওয়া জ্বর না ছাড়া মাথাব্যথা হওয়া মুখের দুর্গন্ধ হওয়া গালের দুই সাইডে ব্যথা করা এবং গলা ব্যথা হওয়া খাবার না খেতে পারা।

প্রশ্নঃ গলায় ইনফেকশন হলে কি আদা খেলে ভালো হয়?
উত্তরঃ গলা ব্যথা বা গলায় ইনফেকশনের কারণে আদা একটি উপকারী জিনিস আপনি যদি চান মাঝেমধ্যে নিয়ম করে আদা চা খেতে পারেন এতে গলা ব্যথা যতটা কমবে ঠিক ততটাই। উপকারী উপশ্রম করে গলার ভেতরে ইনফেকশনের যে জীবাণু থাকে তা মারতে সাহায্য করে তাই আদা একটি উপকারী এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী ঔষধের মতো কাজ করে।

শেষ কথাঃঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম তালিকা জানুন 

ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ওষুধ নাম তালিকা জানুন উপরোক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা আলোচনা করেছি যে গলা ব্যাথার কারণ গলা ব্যথা কি কি করলে উপকার পাওয়া যায়। এবং সাথে ছিল কোন কোন ওষুধ খেলে দ্রুত আরামেলে পাশাপাশি ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী কোন কোন ওষুধ খেলে দ্রুত আরাম মিলবে এবং ঘরোয়া কিছু টোটকা মাধ্যমে কিভাবে।

দ্রুত গলা ব্যাথার কারণ দূর করা যায় সম্পূর্ণ ছিল আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আশা করছে আজকে রাতে কিন্তু পড়ার পর আপনার গলা ব্যাথার সমস্যা অনেক মানুষের সমাধান করতে পারবেন ঘরোয়া টোটকা মাধ্যমে এবং অবশ্যই কোন কিছু ঔষধ করবার পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ এবং ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী শোভন করবেন।

এরকম গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষণীয় আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের সাথে থাকুন। এবং নতুন নতুন তথ্য ভিত্তিক আর্টিকেল পেতে আমাদেরকে কমেন্ট সেকশনে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান। পরবর্তী নতুন কোন আর্টিকেল নিয়ে আপনাদের সাথে দেখা হবে ততক্ষণ সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url