শিমের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা-শিমের বিচি খাওয়ার নিয়ম

 শিমের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা আপনি কি শিমের বিচির উপকারিতা ও সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি । থাকছে আপনাদের জন্য ও শিমেরবিচির উপকারিতা       

শিমের-বিচির-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

 সম্পর্কে থাকছে বিস্তারিত আলোচনা তাই চলুন দেরি না করে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ি এবং। জেনে নিই শিমের বিচি খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায় এবং কি কি অপকারিতা হয়।

সূচিপত্রঃ শিমের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা

শিমের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা

শিমের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা শিমের বিচিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও ফাইবার ও উচ্চ গ্যালোরি খাবারের মধ্যে একটি অন্যতম খাবার। অনেকে মনে করে এতে কোন পুষ্টি বা কোন কিছুই নেই এরকম চিন্তা ভাবনা অনেকে তাই অনেকেই আছে শিমেরবিচি খেতে পছন্দ করেন না। কিন্তু 
শিমের বিচিতে রয়েছে উচ্চ ক্যালোরি ও উচ্চ ফাইবার যুক্ত।

গরুর মাংসের যে ভিটামিন পাবেন সেই ভিটামিন পাবেন শিমের বিচিতে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দ্বিগুণ বাড়িয়ে তোলে পাশাপাশি শরীরে ওজন ঠিকঠাক রাখে এবং ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পুষ্টির ঘাটতি। সম্পূর্ণরূপে পূরণ করে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয় না শরীরে কোন কিছু খেলে পুষ্টি পাই না।

তারা যদি নিয়ম করে মাঝেমধ্যে শীতের সময় শিমের বিচি খেতে পারে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে পাশাপাশি পুষ্টির ঘাটতি ও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। শরীরে যে উচ্চ ক্যালেডির সমস্যা থাকে সেটাও পূরণ করবে। তবে এর কিছু অপকারিতাও রয়েছে যেমন উচ্চ ফাইবার যুক্ত হওয়ার কারণে হজমের সমস্যা।

পাশাপাশি যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে কিডনিতে পাথরের সমস্যা রয়েছে তারা অবশ্যই শিমের বিচি খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন এতে আরো বেশি সমস্যা তৈরি করতে পারে। পাশাপাশি যাদের গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম রয়েছে তারা অবশ্যই খেতে পারবেন কিন্তু অল্প পরিমানে খেলে শরীরের জন্য ভালো এবং বেশি পরিমাণ খেলে গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম বাড়তি হতে পারে।

শিমের বিচির অপকারিতা 

  • শিমের বিচির অপকারিতা প্রত্যেকটি খাবারের ভালো মন্দ দিক রয়েছে অবশ্যই সেই দিকটা বিচার করে খাবার খাওয়া উচিত। ঠিক তেমনি শিমের বিচির কিছু অপকারিতা রয়েছে  সে সম্পর্কে চলেন তাহলে আমরা একটু জেনে নেই।শিমের বিচি খেলে কি কি অপকারিতা হতে পারে।
  • এলার্জি সমস্যাঃ যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে তারা অবশ্যই খুব কম পরিমাণ খাওয়ার চেষ্টা করবেন কারণ এটি এলার্জির সমস্যা দ্বিগুণ বাড়িয়ে তোলে। তবে সবার ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয় যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে এই খাবারে শুধু তাদের জন্যই এটা প্রযোজ্য হতে পারে।
  • কিডনিতে পাথর এর ঝুঁকিঃ যাদের কিডনি রোগের সমস্যা রয়েছে তারা অবশ্যই এই খাবারটা এড়িয়ে চলবে এটি কিডনি রোগের পাথর হওয়ার ঝুঁকি ও সম্ভাবনা রয়েছে।
  • গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেমঃ অতিরিক্ত ফাইবার যুক্ত হবার ফলে শিমের বিচি খেলে পেট ফোলা বা গ্যাস্ট্রিকের কারণে খাবার না হজম হওয়া সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।
  • ওজন বৃদ্ধিঃ শিমের বিচিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও উচ্চ ক্যালোরে যুক্ত হবার ফলে অতিরিক্ত পরিমাণ গ্রহণ করলে ওজন বৃদ্ধি হতে পারে। তাই এটি খুব কম পরিমাণে খেতে পারে

শিমের বিচি ভাজা খাওয়ার উপকারিতা

  • শিমের বিচির অপকারিতা অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন যে শিমের বিচির ভাজা খাওয়ার উপকারিতা কতটুকু বা কি কি পরিমানে ভিটামিন পাওয়া যায় সে সম্পর্কে আমাদের কাছে জানতে। চেয়েছেন তাই চলুন দেরি না করে পুরো আর্টিকেল দিয়ে মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকি এবং জেনে নেই কি কি উপকারিতা পাবেন।
  • শিমের খুব বিচি প্রচুর পরিমাণে ফাইবার খনিজ ক্যালসিয়ামে ভরপুর এটি প্রচুর পরিমাণে শরীরের জন্য উপকারী একটি খাদ্য। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য একটি উপযুক্ত খাবার এবং পাশাপাশি শরীরের নানা রকম রোগ দূর করতে সাহায্য করে যেমন নিচে সম্পন্ন বিস্তারিত দেওয়া হল।
  • হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়ঃ যাদের শরীরে হৃদরোগের রয়েছে পাশাপাশি খেতে পারেন শিমের বিচি খেতে পারেন হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিকঠাক রাখে এবং সঠিকভাবে রক্ত সঞ্চালন করে। ১০০%
  • হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ ভাজা শিমের বিচি খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং যাদের পাকস্থলীতে খাবার খেলে নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয় কোন প্রকার হজমের হয়না। তাদের জন্যশিমের বিচি ভাজা খেলে হজম শক্তি দ্বিগুণ বৃদ্ধি করবে।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূরঃ যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে তারা শিমের বিচি খেতে পারে এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে এবং পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।
  • ক্যালসিয়ামের সমস্যাঃ যাদের ক্যালসিয়ামের সমস্যা রয়েছে উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবারের অভাব রয়েছে শরীরে পাশাপাশি এইসবশিমের বিচি খেতে পারেন এতে উচ্চ ক্যালোরির অভাব পূরণ করবে এবং ক্যালসিয়ামের অভাবঅপূরণ করবে।

শিমের বিচি খাওয়ার নিয়ম

শিমের বিচি খাওয়ার নিয়ম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অনেকে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন কিভাবে খেতে পারেন চীনের বিচি বা কিভাবে খেলে ফুল উপকারিতা বা পুষ্টিগুণ পেতে পারেন। চলুন তাহলে জেনে নিন কিভাবে খাবেন এবং কোন নিয়মে খাবেন।

যেকোনো সবজির সাথে এটি রান্না করে খেতে পারেন এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও উচ্চফাইবার ও উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত হবার ফলে শরীরের যে প্রোটিনের অভাব রয়েছে সেটা পূরণ করবে। রান্নার জন্য যেভাবে ব্যবহার করতে পারেন।শিমের বিচি শুকানোর ফলে এটি শক্ত হয় তবে এটি কাঁচা সবজি থেকে বের করে আলাদাভাবে এর ডাল রান্না করে খেতে পারেন এতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি পেতে পারেন।

আবার যে কোন সবজির সাথে শুকানোশিমের বিচি রাতে অথবা যে কোন সময় তিন থেকে চার ঘন্টা ভালোভাবে ভিজিয়ে রাখুন এবং ভেজানো শিমের বিচি ভালোভাবে খোসাটা ছাড়িয়ে নিন এবং যে কোন সবজির সাথে রান্না করতে পারেন। পাশাপাশি ছোট মাছের সাথেও রান্না করে খেতে পারেন এতে দুটোয় প্রোটিনের অভাব আরো বেশি করে পূরণ করবে।

শিমের বিচি ভেজে খেতে পারেন এতে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং পেটের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থাকলে সেটা দূর করে। এবং রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিকঠাক রাখে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে ভালো কোলেস্টেরল যুক্ত করে রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

শিমের বিচি খেলে কি ওজন বাড়ে

অবশ্যই শিমের বিচি এটি নিয়ম করে খেলে ওজন বৃদ্ধি হতে পারে কারণ সিমের ভিত্তিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত হবার ফলে। শরীরে ক্যালরিযুক্ত হয় এবং উচ্চ ফাইবার যুক্ত হবার ফলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি হতে পারে। তবে এটি নিয়মের বাইরে খেলে ওজন বৃদ্ধি হতে পারে যদি নিয়ম মাপে খেতে পারে তাহলে ওজন বৃদ্ধি হবে না।

অতিরিক্ত সেদ্ধঃ অতিরিক্ত সেদ্ধ করে খেলে ওজন বৃদ্ধি হবে না এবং যদি এটার সিদ্ধ হার কম হয় এতে পেটে গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম হতে পারে বা পেট ফোলা। নানা রকম রোগের সমস্যা দিতে পারে তাই অতিরিক্ত সেদ্ধ করে খেলে ওজন বৃদ্ধি হবে না এবং পাশাপাশি অন্যান্য রোগের আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

খুব কম পরিমাণে খানঃ খুব কম পরিমাণে খেলে এর ওজন বৃদ্ধি হবে না যেমন সপ্তাহে একদিন খেতে পারেন এতে শরীরে উচ্চ ক্যালোর যে অভাব রয়েছে সেটা পূরণ করবে এবং পাশাপাশি ওজন ঠিকঠাক রাখবে।

মাছ মাংস বা অন্য কোন প্রোটিনযুক্ত সবজির সাথে খাওয়া বিরত থাকুন কারণ শিমের বিচি প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকার ফলে এটি প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে। এবং পাশাপাশি যদি অন্যান্য প্রোটিনযুক্ত খাবারের সাথে খেয়ে থাকেন তাহলে এটি ওজন বৃদ্ধি করতে পারে।

গর্ভাবস্থায় শিমের বিচি  খাওয়ার উপকারিতা

শিমের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা গর্ভকালীন যদি কোনভাবে গর্ভবতী মা সিমের বিচি খেতে পারে এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ক্যালসিয়াম খনিজ উচ্চ ক্যালরিযুক্ত। হওয়ার ফলে গর্ভবতী মায়ের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পাশাপাশি গর্ভের বাচ্চার উন্নতির করে। পাশাপাশি গর্ভের বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং এর সব কিছু ভিটামিন গর্ভের বাচ্চা পেয়ে থাকে।

খাবার নিয়মঃ প্রোটিন যুক্ত সবজির সাথে শিমের বিচি রান্না করে খেতে পারেন এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও ভিটামিন থাকার ফলে। গর্ভবতী অবস্থায় শিমের বিচি খেলে পেটের হজমের সমস্যা ও পাকস্থলীতে যে খাবার খেলে কোন প্রকার পেটে জ্বালাপোড়া নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। তা থেকে মুক্তি পাবে
                               
শিমের-বিচির-উপকারিতা-ও-অপকারিতা
পাশাপাশি ক্যালসিয়ামের যে ঘাটতি বা উচ্চ ক্যালরি যুক্ত হবার ফলে শরীরে যে ক্যালরির ঘাটতি থাকে সেটাও পূরণ করে এবং গর্ভের বাচ্চার ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে একজন গর্ভবতী নারীর সব সময় গর্ব অবস্থায় নানা রকম রোগের সমস্যা দেখা দেয়। যেমন ক্যালসিয়ামের সমস্যা ভিটামিনের সমস্যা এর সবকিছুর কারণে গদের বাচ্চা ভালোভাবে বিকাশিত হতে পারে না।

তবে যদিশিমের বিচি রান্না করে অথবা ভেজে খেতে পারে তাহলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি অভিটামিনেরযে ঘাটতি গর্ভবতী অবস্থায় থাকবে সেটা পূরণ করবে এবং গর্ভের বাচ্চা ভালোভাবে বিকাশিত হবে।

শিমের বিচির পুষ্টিগুণ

  • শিমের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ রয়েছে শিমের বিচি যেমন ফাইবার , ক্যালসিয়াম, উচ্চ ক্যালরিযুক্ত, খনিজ, ভিটামিন ও মিনারেল ,  স্নেহ, ও শর্করা, ভিটামিন এ , ভিটামিন কে, এর সব কিছু রয়েছে সিমের বিচিতে এবং প্রোটিনের ভরপুর।
  • ফাইবারঃ অতিরিক্ত ফাইবার যুক্ত হবার ফলে শরীরে কোন প্রকার খাবার হজমের সমস্যা দূর করে এবং পাকস্থলী ঠিকঠাক রাখে।
  • ক্যালসিয়ামঃ ক্যালসিয়ামের শরীরে হতে পারে এতে হারে ব্যথা বা ব্যথার সমস্যা হতে পারেশিমের বিচি খেলে ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করবে এবং পাশাপাশি হাড়ের ব্যথা দূর করবে এবং হাড়ো মাংসপেশি শক্ত রাখবে।
  • উচ্চ ক্যালোরি যুক্তঃ উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার শরীরের জন্য শরীরের জন্য প্রয়োজন পড়ে কারণ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হলে উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত খাবার শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  • ভিটামিন ও মিনারেলঃ ভিটামিন ও মিনারেল শরীরের যে ভিটামিনের ঘাটতি থাকে তার সম্পূর্ণরূপঃকরণ করে এবং ভিটামিনের অভাবে যে রোগ গুলো হয় সেটা থেকে রক্ষা করে।
  • খনিজঃ খনিজ থাকার ফলে শরীরের শরীরের যে লবণাক্ত তার কারণে যে সব রোগ দেখা দেয় তা থেকে মুক্ত করে।
  • শর্করাঃ শরীরের যে শর্করা না থাকার পরে রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল যুক্ত থাকে আর শর্করা যুক্ত হলে রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল বের করে ভালো কোলেস্টেরন যুক্ত করে রক্ত সঞ্চালন ঠিক টাকা রাখে।
  • ভিটামিন এঃ ভিটামিন এর অভাবে শরীরে রক্তের শূন্যতা ও চোখে কম দেখা চোখের জ্যোতি কমে যাওয়া নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। এর জন্য শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এ 
  • ভিটামিন কেঃ ভিটামিন কে অভাবে শরীরে  যেসব রোগের আক্রমণ হয় তার থেকে রক্ষা করে ভিটামিন কে তাই অতএব শিমের  বিচিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ক্যালসিয়াম ক্যালোরি ভিটামিন খনিজ স্নেহ শর্করা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বৃদ্ধি করে পাশাপাশি সবকিছু শূন্যতা বা শরীরের যেসব আমাদের প্রয়োজন রোপ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য বা সুস্থ থাকার জন্য। এই সম্পূর্ণই রয়েছে শিমের বিচিতে। 

শিমের বিচিতে কোন ভিটামিন

শিমের বিচিতে যেসব ভিটামিন রয়েছে সে সম্পর্কে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন। যে শিমের বিচি খেলে কি কি উপকারিতা পেতে পারি এবং কি কি ভিটামিন রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী। তাই চলুন দেরি না করে পুরো আর্টিকেলটি করতে থাকি এবং জেনে নেই কি কি ভিটামিন রয়েছে শিমের বিচিতে।

  • ফাইবার
  • খনিজ
  • শর্করা
  • ভিটামিন এ
  • ভিটামিন বি
  • ভিটামিন সি
  • ভিটামিন কে
  • এন্ড অক্সিডেন্ট
  • ক্যালসিয়াম 
  • পটাশিয়াম
  • ও স্নেহ

এই সব কিছু ভিটামিন রয়েছে সিমের ভিত্তিতে যা একজন মানুষ খেলে তার শরীরের সম্পূর্ণ ভিটামিন এর চাহিদা পূরণ করে পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। এবং দ্রুত শরীরের ভিটামিন চাহিদা পূরণ করে শরীরকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখবে।

FAQ/প্রশ্নশিমের বিচি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর

প্রশ্নঃশিমের কি কি উপকারিতা রয়েছে?
উত্তরঃ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও ক্যালসিয়াম ক্যালোরি যুক্ত হবার ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এবং শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতিও ভিটামিনের ঘাটতি দ্রুত পূরণ করে

প্রশ্নঃশিমের বিচি খাওয়ার কি কি উপকারিতা রয়েছে?
উত্তরঃশিমের শরীরে ভিটামিনের যে ঘাটতি  গুলো থাকে তার দ্রুত পূরণ করে। পাশাপাশি ওজন ঠিক রাখে এবং ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। হৃদরোগের ঝুকি কমায়

প্রশ্নঃ প্রতিদিন সিমের বিচি খাওয়া যাবে কি?
উত্তরঃ প্রতিদিনশিমের বিচি   খাওয়া যাবেনা কারণ এটি উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার হওয়ার ফলে যাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি বা। সুস্থ স্বাভাবিক তাদের ওজন বৃদ্ধি হতে পারে এবং যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি নেই বা বেশিরভাগ অসুস্থ থাকে তাদের জন্য।শিমের বিচি খেতে পারে এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে পাশাপাশি শরীরের সব পূর্ণ ভিটামিন এর চাহিদা পূরণ করবে।

প্রশ্নঃ শিমের বিচি খেলে কি গ্যাস্ট্রিক প্রবলেম হয়?
উত্তরঃ হ্যাঁ উচ্চ ক্যালরিযুক্ত ও ফাইবার থাকার ফলে এটি বেশি পরিমাণ খেলে গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম হয়ে পেট ফলা হতে পারে।

শেষ কথাঃশিমের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা

শিমের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে তুলে ধরতে সক্ষম হয়ে যায় আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা উপকৃত হবেন আজকের আর্টিকেলে ছিল ।আপনাদের জন্য সিমের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা পাশাপাশি শিমের বিচিতে। কি কি উপকারিতা রয়েছে 

কি কি অপকারিতা রয়েছে এবং কি কি ভিটামিন রয়েছে যা শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কোন নিয়মে খেলে। বেশি উপকার পাবেন এবং কোন রোগের জন্য খেলে ক্ষতি হতে পারে সম্পূর্ণরূপে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছি। আশা করি আপনারা আনন্দ তো হবেন এবং অন্যদের পড়ার সুযোগ করে দিবেন

নিত্যনতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথেই থাকুন এবং ফরিদা আইটি ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করুন আবারো নতুন স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে আপনাদের সাথে দেখা হবে ততক্ষণ সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url