দ্রুত ওজন বিদ্ধির উপায়-জেনে নিন গোপন টিপস
দ্রুত ওজন বিদ্ধির উপায় প্রত্যেকটি মানুষ চাই সুস্বাস্থ্য এর অধিকারী হতে চাই সুস্থ শরীর আল্লাহর নেয়ামত আমরা প্রায় দেখে থাকি মানুষ। কে ওজন কমাতে কিন্তু স্বাভাবিক এর চেয়ে যেমন ওজন কম ভালো ন
![]() |
পেজ সূচিপত্রঃ দ্রুত ওজন বিদ্ধির উপায়
দ্রুত ওজন বিদ্ধির উপায়
দ্রুত ওজন বিদ্ধির উপায় অতিরিক্ত ওজন কম হলে শরীরের জন্য ভালো নয় তেমনি
স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত ওজন বাড়লেও তেমন ভালো নয়। তাই ডাক্তারি পরামর্শ
অনুযায়ী স্বাভাবিক ওজনের মধ্যে থাকা শরীরের জন্য ভালো। তাই ডাক্তারি পরামর্শ
অনুযায়ী দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য কিছু ডায়েট চার্ট দেওয়া হল
ওজন বাড়ানোর জন্য সকাল থেকে রাত অব্দি কি কি খাবার খেলে আপনি দ্রুত ওজন বাড়াতে পারবেন সেই চার্টগুলো নিচে আলোচনা করা সকালের নাস্তায় হালকা কিছু নাস্তা করে নিন কিন্তু সাথে সবগুলো ক্যালরিযুক্ত খাবার খেতে হবে যেমন দুধ, কলা্,খেজুর ,সাথে দুইটা ডিম্ ডিমের প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন
রয়েছে যা খেলে দ্রুত ওজন বাড়াবে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে। এবং কলা ও খেজুর নিয়ম করে খেলে শরীরের শক্তি বাড়াবে এবংহাড়ের মাংসপেশী শক্ত করবে দাঁত ও হাড় শক্ত ও মজবুত করবে এবং আপনার শরীরে দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য খুবই কার্যকরী।
দুপুরের খাবারের ভারী এবং ক্যালিরি যুক্ত খাবার খেতে হবে এতে শরীরের ওজন বাড়াবে সাধারণত দুপুরের খাবারের আমরা ভাত খাই ভাতের সাথে। মাছ মাংস বা পুষ্টি জাতীয় সবজি যেমন লাল শাক মিষ্টি কুমড়া পুঁইশাক মসুর ডাল ইত্যাদি খাবার খেতে হবে এতে আপনার শরীরে যেমন পুষ্টি জোগাবে তেমনি ওজন বাড়ানোর জন্য দ্রুত কার্যকারী। এবং নিয়ম করে খাবার পরে দুই থেকে তিন ঘন্টা বিছানায় রেস্ট নিতে হবে এতে আপনার ওজন বাড়ানোর জন্য দ্রুত সক্ষম হবেন।
আরোপড়ুন ঃ কোটি টাকা আয় করার উপায়
রাতের খাবারের সাধারণত এক গ্লাস দুধ এবং সাথে একটি ডিম রাখলে ভালো হয় সাথে কিছু
ফল খেতে হবে এবং এতে আপনার শরীর সুস্থ থাকবে এবং শরীরের রক্তের হিমোগ্লোবিন
বাড়াবে এবং দ্রুত ওজন বাড়াতে কাজ করবে শুধু খাবার খেলেই হবে না। খাবারের
পাশাপাশি কিছু ব্যায়াম থাকতে হবে তা না
হলে দ্রুত অসুস্থ হয়ে যাবেন নিয়ম করে সকালে দ্রুত ঘুম থেকে উঠে
20, মিনিট হাঁটতে হবে এবং বিকালেও ২০, মিনিট হাঁটতে হবে এতে শরীর স্বাভাবিক সুস্থ
থাকবে অসুস্থ হওয়ার । চান্স কম থাকবে।
ক্যালরিযুক্ত খাবার নিয়ম করে খাওয়া
সাধারণত আমরা যে পরিমাণ খাবার খাই তার চেয়ে বেশি পরিমাণে শরীরে ক্যালরি ক্ষয়
হয়। এর জন্য আপনাদের নিয়ম করে প্রতিদিন ক্যালরিযুক্ত খাবার খেতে হবে
নিম্নে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১০০০ হাজার ক্যালরিযুক্ত খাবার খেতে হবে এক কথায় যে
পরিমানে শরীরে ক্যালরি ক্ষয় হবে তার চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ ক্যালরিযুক্ত
খাবার খেতে হবে। এতে আপনার শরীর ও মস্তিষ্ক ভালো থাকবে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বাড়াবে।
দুধঃ দুধ হল প্রচুর পরিমাণে ক্যালরিযুক্ত খাবার শরীরের জন্য অনেক উপকারী নিয়মিত সকালে বা রাতে। এক গ্লাস করে দুধ খেলে শরীরের দ্রুত ওজন বাড়াবে এবং শরীরে ক্যালসিয়াম সমস্যা দূর
হবে হাড় এবং মাংসপেশী শক্ত করবে
ডিম ঃ ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ডিম কে প্রাকৃতিকভাবে মাল্টিভিটামিন বলা হয় ডিম যদি নিয়ম করে সকালে এবং রাত্রে খাওয়া যায় শরীরের আয়রন ও ভিটামিনের সমস্যা দূর হবে এবং শরীরে রক্তের উচ্চচাপ বাড়বে এবং দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে। এবং ত্বকের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল থাকায় কারণে শরীরের পুষ্টি জনিত সমস্যা দূর করে দূর করে।
শাকসবজিঃ ওজন বাড়ানোর জন্য ওজন বাড়ানোর জন্য শাক সবজি আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যেমন লাল শাক্ ,ডাল ছিম, আল্ মিষ্টি কুমড়া, পুঁইশা্ক, কচুর শাক, সজনে শাক, নিয়ম করে এই সবজিগুলো খেলে শরীরের জন্য অনেক উপকারী এবং শরীর সুস্থ স্বাভাবিক রাখার জন্য শরীরে ক্যালসিয়াম বাড়াবে শরীরের ওজন বাড়াবে এবং সাথে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখবে তাই নিয়ম করে শাকসবজি খাওয়া উত্তম।
মাছ মাংসঃ মাছ মাংস প্রচুর পরিমাণে রয়েছে প্রোটিন মাছ মাংস হলো চর্বিযুক্ত খাবার এতে দ্রুত শরীরের ওজন বাড়বে সাথে যদি ছোট মাছ খাওয়া যায়। শুধু ওজন বাড়লে হবে না পাশাপাশি সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকার জন্য ছোট মাছ খেলে চোখের জ্যোতি বাড়ে শরীরের রক্ত শূন্যতা কমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াই
উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়া
দ্রুত ওজন কমানোর উপায়? শরীরে ওজন বাড়ানোর জন্য উচ্চ ক্যালরিযুক্ত
খাবার নিয়ম করে খেতে হবে যেমন বাদাম, কাঠবাদা, চিনা বাদাম, কিসমস, খেজু্র,
গরুর মাংস, মসুর ডা্ল, খাসির মাংস , ইত্যাদি। এই খাবারগুলো যদি নিয়ম করে একমাস
টানা খাবার খাওয়া যায় তাহলে এক মাসের মধ্যে পাঁচ
থেকে সাত কেজি ওজন বাড়বে কিন্তু একদিকে ওজন বাড়লে শরীরের রক্তচাপ বাড়বে আর রক্তচাপ শরীরের জন্য স্বাভাবিক কিছু নয় এর জন্য। খাবারের পাশাপাশি ব্যায়াম রাখতে হবে তাহলে শরীর সুস্থ থাকবে । কারণ গরুর মাংসের প্রচুর পরিমাণে তেল ও চর্বিযুক্ত খাবার খেলে। শরীরে ওজন বাড়ে এবং
নানারকম রোগের সমস্যা দেখা দেয় তই
।খাবারের সাথে সাথে রাখতে হবে।
আরোপড়ুন ঃ কোন কোন ডালে অ্যালার্জি আছে
কিসমিস শক্তিশালী খাবার কিসমিস যদি নিয়ম করে খাওয়া যায় শরীরের শক্তি বাড়ায়
এবং শরীরে ওজন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয় বাদাম হল তেল যুক্ত খাবার যেটা খেলে
শরীর সুস্থ রাখে এবং রক্তের হিমোগ্লোবিন বাড়াবে ত্বক সুন্দর ও জন বাড়াতে
সাহায্য করবে খাবারগুলো যদি নিয়ম করে এক মাস খেলে আপনার ওজন বাড়বে ৫ থেকে
৭ কেজি।
কিসমিসঃ কিসমিস হল শরীরের দ্রুত ওজন বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ কিসমিস যেহেতু আঙ্গুর ফল শুকিয়ে তৈরি করা হয় এটি অধিক হারে। সকালে নাস্তার সাথে দুধ বা বলা অন্যান্য ফলের সাথে খেলে প্রচুর পরিমাণে। মোটা হওয়া সম্ভব এবং প্রচুর পরিমাণে কাজ করে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি
করে অনেকের আছে এমন যে কিসমিস নিয়ম করে খেলে। দাঁতে বিভিন্ন রকম
সমস্যা দেখা দেয় এর জন্য। আপনি অন্যান্য ফলের সঙ্গে মিস করে খেতে পারেন এতে
অন্য কোন প্রকার সমস্যা দেখা দেবে না।
প্রোটিন ও আমিষ জাতীয় খাবার
দ্রুত ওজন কমানোর উপায়? আমরা দৈনিন্দন জীবনে শরীরের ওজন বৃদ্ধির জন্য আমিষ
ও পুষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে থাকি এবং পুষ্টি জাতীয় খাবার ও প্রোটিন খাবার
শরীরের দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং। শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক
রাখার জন্য আমিষ ও প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে। দ্রুত ওজন
বৃদ্ধিতে সক্ষম হওয়া সম্ভব। মাছ মাংস এবং উদ্ভিদ উৎসের মধ্যে কিছু
শাকসবজি। খেতে হবে কিন্তু মানুষ শাকসবজি খেতে পছন্দ করে না তাদের জন্য দ্রুত আমি
সে চাহিদা পূরণ হবে না। দ্রুত আমিষ চাহিদা পূরণের জন্য প্রচুর পরিমাণে
শাকসবজি খেতে হবে এবং সারাদিনের মধ্যে দুই থেকে তিন লিটার মত পানি পান করতে হবে
এতে শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকবে।
শরীর সুস্থ ও ভালো রাখার জন্য মাছ-মাংসের পাশাপাশি শাকসবজি প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে আমি খাবার গুলো হলো। মাছ, মাংস, ডিম দুধ , কলিজা , ডাল , শিম ,চিনা বাদাম , কাঠবাদাম , মোটর , মিষ্টি কুমড়া , আরো মজার ব্যাপার হলো পেয়ারা আখরোট ইত্যাদি সবকিছুই আমি যাতে খাবারের মধ্যে পড়ে।
মাছ মাংসঃ মাছ ও মাংস প্রচুর পরিমাণে আমিষ রয়েছে তেল ও চর্বিযুক্ত খাবার দ্রুত ওজন বৃদ্ধির জন্য খুবই কার্যকরী সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন মাছ মাংস খেতে হবে এতে দ্রুত ওজন বৃদ্ধির জন্য অনেক কার্যকারী কারণ মাছ-মাংসা প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায় যা শরীরে ভিটামিন এর ঘাটতি দূর করে সহজে শরীরে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
দুধ ডিমঃ দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য অনেক বেশি কার্যকরী হলো ডিম ও দুধ প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে ও রাতে একটি ডিম ও এক গ্লাস দুধ খাওয়া যায় এতে দ্রুত ওজন বাড়াবে শরীরে হিমোগ্লোবিনতৈরি করবে এবং দেহের পুষ্টির ক্ষয় দূর করবে।
আরোপড়ুন ই -পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান
ডাল ও শাকসবজিঃ ডাল ও শাক সবজি প্রচুর পরিমাণে আমিশ ও ভিটামিন যুক্ত খাবার
শাকসবজি শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ। মাছ মাংসের পাশাপাশি
শাকসবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা শরীরের ওজন বাড়ানোর পাশাপাশি
ভিটামিনের ঘাটতি দূর করে শরীরে রক্ত সঞ্চালন করে ক্যালসিয়াম সমস্যা দূর করে
ও ভিটামিনের সমস্যা দূর করে তাই মাছ-মাংসের পাশাপাশি শাকসবজি অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। শাকসবজি খেলে শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকে প্রোটিনের যে ক্ষয়
থাকে সেটা দূর করে।
বাদামঃ বাদাম হলো শরীরের জন্য অনেক উপকারী শরীরের দ্রুত ওজন বৃদ্ধির জন্য অনেক কাজ করে। বাদামে রয়েছে অনেক পরিমানের তেল এক কথা থেকে চর্বিযুক্ত খাবারে পরিণত করা যায় শরীরের চর্বির যে ঘাটতি বা তেলের ঘাটতি থাকে তা পূরণ করে বা এতে ত্বক সুন্দর থাকে শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করে।
চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া
- দ্রুত ওজন কমানোর উপায়? দ্রুত ওজন বৃদ্ধির জন্য চর্বিযুক্ত খাবারের ভূমিকা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ যেসব খাবারের তেল ও চর্বি বেশি থাকে। তাদের এক কথায় হলো চর্বি জাতীয় খাবার বলে চর্বিযুক্ত খাবারের তালিকা যেমন। ঘি মাখন , মাংসের তেল , সয়াবিন , বাদাম , সরিষা , ইত্যাদি হলো চর্বি বা স্নেহ জাতীয় খাবার বলা হয় এ খাবারগুলো যদি নিয়ম করে খাওয়া যায় দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করে নিজে কিছু খাবারের নিয়ম ও তালিকা দেওয়া হলো।
- মাংসের তেলঃ আমরা মাঝেমধ্যেই মাংস খেয়ে থাকি কিন্তু অনেকেই আছে মাংসের তেল খেতে পছন্দ করি না কিন্তু দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য মাংসের তেলে অনেক কার্যকরী পাশাপাশি দেহের তাপমাত্রা। ও দেহের ক্ষয় কমিয়ে কর্মশক্তি বাড়ায় এবং শরীরে যে চর্বি বা তেলের ঘাটতি থাকে তা দ্রুত পূরণ করে।
- ঘি মাখনঃঅনেকে আছে ঘি খেতে পছন্দ করে না কিন্তু ঘি ও মাখন খেলে দ্রুত ওজন বাড়াতে অনেক বেশি কাজ করে এবং দেহের চর্বিস্থরে বা দেহের তাপ মাত্রা ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং সুন্দরয্য বারিয়ে তুলে ।
- সয়াবিনঃ সয়াবিন হল তৈল যুক্ত খাবারের মধ্যে দ্রুত ও বিদ্ধির জন্য অনেক বেশি কাজ করে যদিও বা পতিদিন নিয়ম করে না খেলেও মাঝে মাঝে খেলে দেহের খয় রোধ করে এবং দ্রুত ওজন বিদ্ধি করে ।
- বাদামঃতৈল যুক্ত খাবারের মধ্যে আরও একটি খাবার হল বাদাম যা সরিলে তৈল চর্বি যে ক্ষয় হয় তা পুরন করে।এবং সরিলে ভিটামিন এ , ডি ,কে ,এর ক্ষয় পুরন করে এবং দ্রুত অজন বিদ্ধি করে
- উপরক্ত যে তৈল চর্বি যুক্ত খাবারের তালিকা আলচোনা করা হল সেগুলো যদি নিয়ম করে খওয়া যাই তাহলে আপনার ১ মাসের মধ্যে ওজন বারবে ৫ থেকে ৭ কেজি ।
দুধ ও দুগ্ধ জাত খাবার খাওয়া
- দ্রুত ওজন বিদ্ধির উপায় আমরা দৈনন্দন জীবনে যে খাবারগুলো খেয়ে থাকি সে খাবারগুলোর মধ্যে অনেক পুষ্টি ও প্রোটিন রয়েছে কিন্তু আমরা তা সচরাচর জানিনা শরীরের প্রোটিন জাতীয় খাবার ও দুগ্ধ জাত খাবার অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দুগ্ধজাত খাবার বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি সরবরাহ করে। এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ দ্বারা শক্তি ও হার মাংস পেশী মজবুত করে ও দাঁত শরীরের অঙ্গ পতঙ্গ সুস্থ ও স্বাভাবিক মজবুত রাখে।
- দুগ্ধ জাত খাবারের মধ্যে রয়েছে দই পানির চর্বি ছাড়া মুরগির মাংস এবং লাল লাল গরুর মাংস এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে এবং সুস্থ রাখে শরীর। ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ জাত খাবার গুলোর মধ্যে হল ক্যালসিয়াম ফসফরাস আমিনো এসিড থাকে এতে শরীরের প্রচুর পরিমাণে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।খাবারগুলো হল মুরগির মাংস , গরুর মাংস ,দই , দুধ ,পানির ইত্যাদি।
- মুরগির মাংসঃ মুরগির মাংস প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য ওই শরীরে প্রোটিন বাড়ানোর জন্য একটি বেস্ট উপায় শরীরে ক্যালসিয়াম আয়রন ফসফরাস ও ভিটামিন সমৃদ্ধ করার জন্য মুরগির মাংসের খাওয়া উচিত দ্রুত ওজন বাড়ে।
- গরুর মাংসঃ গরুর মাংসের প্রচুর পরিমাণে আমিশ ও প্রোটিন পাওয়া যায় গরুর মাংসের চর্বি ছাড়া লাল লাল মাংস খেতে হবে গরুর মাংসের যে অ্যামিন অ্যাসিড ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খেলে শরীরে ওজন বাড়াতে সক্ষম হবে। তবে চর্বিযুক্ত মাংস খেতে পারেন চর্বি খেলে শরীরের ফ্রাই চর্বিযুক্ত হয়ে শরীরে বিভিন্ন জায়গায় নানা রকম রোগের সমস্যা দেখা দেয় তাই চর্বি ছাড়া মানুষের শরীরের জন্য অনেক উপকারী।
- দুধঃ দুধ হল শরীরের জন্য প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যোগায় যদি শরীরে ক্যালসিয়াম সমস্যা থাকে দুধ খেলে তা দ্রুত পূরণ হয় এবং ওজন বাড়ানোর জন্য বেস্ট।
- দইঃ দই প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন ডি দাঁত ও হাড়ের জন্য অনেক উপকার করে দই নিয়ম করে যদি প্রতিদিন পাঁচ থেকে ৬ চামচ প্রতিদিন নিয়ম করে খাওয়া যায় তাহলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করে এবং শরীরের হাড় ও মাংসপেশি শক্ত করে এবং শরীরের ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ডায়েট চাট খাবারের তালিকা
- দ্রুত ওজন বিদ্ধির উপায় সাধারণত জীবন যাপনের জন্য অতিরিক্ত ওজন বেশি যেমন ভালো নয় তেমনি অতিরিক্ত ওজন কম হলে সেটাও ভালো নয় স্বাভাবিক নিয়মে শরীর সুস্থ থাকার শরীরের জন্য অনেক উপকারী। শরীর দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য ও মোটা হওয়ার জন্য কিছু খাবার তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ
- বাদাম ও মাখনঃ বাদাম কাজুবাদাম পেস্তা বাদাম কাঠবাদাম ও মাখন। প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও প্রোটিনের ভরপুর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে এবং শরীরকে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি সম্পূর্ণ করে। স্বাভাবিক রাখে.
- এভোকোডাসঃ দ্রুত ওজন বৃদ্ধির জন্য অ্যাভকোড্যাশ হল দ্রুত কাজ করে এটি ক্যালসিয়াম চর্বীয় উচ্চ ক্যালসিয়াম পুষ্টিতে ভরপুর শরীরের দ্রুত পুষ্টিযোগিয়ে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করে।
- দুধ ও দুগ্ধ জাত খাবারঃ শরীরের মোটা হওয়ার জন্য অনেক অংশে কার্যকরী হল দুধ ওর দুগ্ধ জাত খাবার যা দ্রুত শরীরের ওজন বাড়িয়ে তুলবে এবং শরীরের হাড় মাংসপেশি শক্ত করবে।
- স্বাস্থ্যকর তেল যুক্ত খাবারঃ শরীর সুস্থ রাখার জন্য দেশ যুক্ত খাবার শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে শরীরকে টানটান সুস্থ রাখার জন্য জলপাইয়ের তেল নারিকেল তেল অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম সম্পন্ন খেলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করবে এবং ক্যালসিয়ামের সমস্যা দূর করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলবে।
- শুকানো ফলঃ সুস্বাস্থ্য ওজন বৃদ্ধির জন্য শরীরের জন্য শুকানো ফল অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। যেমন খেজুর , কিসমিস , বাদাম , ইত্যাদি এর খাবারগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালারি যুক্ত এক কথায় বলা যায় উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার এই খাবারগুলো প্রত্যেকদিন নিয়ম করে খেলে শরীরের দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করবে।
- মিষ্টি আলুঃ ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে আরো একটি খাবার হল মিষ্টি আলু। আলুতে প্রচুর পরিমাণে খনিজ লবণ ও ফাইবার ক্যালোরি রয়েছে। এতে শরীরের পুষ্টি জনিত সমস্যা দ্রুত দূর করে এবং শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখে।
- চর্বি হিন লাল মাংস ঃ মুরগির মাংস গরুর মাংস চর্বি হিন মাংস রয়েছে। প্রচুর পরিমাণে আমিষ যা শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং দ্রুত ওজন বাড়াতে সক্ষম।
ওজন বাড়ানোর জন্য যেসব খাবার খাওয়া ঠিক নয়
- দ্রুত ওজন বৃদ্ধির উপায় প্রত্যেকটি মানুষ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে চায় কিন্তু মোটা হবার জন্য যেসব খাবারগুলো না খাওয়াই উত্তম নিচে কিছু সতর্কতা নিশ্চিত করা হলো এ খাবারগুলো একেবারে খাওয়া যাবে না এমনটা নয় তবে একটু এড়িয়ে চললে শরীরের জন্য অনেক ভালো হয় তাই নিজে চার্ট দেওয়া হলঃ
- সাগু দানা ঃসাগু দানা এটি পুরোটাই শর্করা জাতীয় খাবারের মধ্যে পড়ে এতে পুষ্টির উপাদান থাকলেও ভিটামিন ও মিনারেল কম থাকায়। অপর থেকে শরীর মোটা করলেও ভেতর থেকে শরীর দুর্বল করে দেয় তাই। সাবুদানা না খাওয়ার ভালো এবং প্রাকৃতিকভাবে যে খাবারগুলো পাওয়া যায় যেমন শাকসবজি মাছ মাংস প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও প্রোটিন জাতীয় খাবার। এর খাবার গুলো খেলে দ্রুত ওজন বাড়বে এবং শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকবে।
- কাস্টার্ড পুডিংঃ শরীরের দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য কাস্টার পুডিং অনেক দ্রুত কাজ করে। কিন্তু অপরদিকে অনেক পরিমানে ক্ষতি সম্ভাবনা থাকে কারণ পুডিং এর প্রচুর পরিমাণে চিনে যুক্ত থাকে। যা শরীরের দ্রুত ওজন বাড়িয়ে চিনিযুক্ত খাবারের শরীরে সুগার বাড়িয়ে দেয় তাই। চিনি যুক্ত খাবার কম খাওয়ায় ভালো পুডিং খেলে কোন সমস্যা নেই কিন্তু চিনি ছাড়া খেতে পারেন।
- চর্বি ঃ শরীরে দ্রুত ওজন বাড়ানোর জন্য চর্বি ১০০% কাজ করে কিন্তু অনেকটাই ক্ষতিও করে শুধু চর্বি খাবার শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকারক শরীর মোটা করে দেয়। এবং হজম শক্তি কমিয়ে দেয় তাই অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার এভয়েড করুন শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। কিন্তু অন্যান্য খাবারের সাথে মিশিয়ে চর্বি খেলে তা ক্ষতিকারক হবে না। তাই এই খাবারটি কিছুটা এড়িয়ে চলুন
- ওজন বৃদ্ধির ঔষধঃ শরীর সুস্থ থাকার জন্য মানুষ ওষুধ খায়। কিন্তু মোটা হওয়ার জন্য ওষুধ খাওয়া বোকামি কারণ ওষুধ আপনার শরীরকে কিছু সময়ের জন্য মোটা করবে। কিন্তু ভেতর থেকে শরীরের দুর্বলতা রেখে দেবে। এবং যেই সময়ের উপর ভিত্তি করে আপনি মোটা হবেন তারপর ও আগের জায়গায় চলে যাবে আগের চেয়ে অনেক তুলনায় কম ওজন হয়ে যাবে এবং শরীর ভেতর থেকে অসুস্থ হয়ে যাবে তাই মোটা হওয়ার জন্য ওষুধ পরিত্যাগ করুন। ওষুধ আপনি খেতে পারেন মত হওয়ার জন্য ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী প্রোটিন জাতীয় খাবারের পাশাপাশি ভিটামিনযুক্ত ওষুধ নিয়ম করে খেলে শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকবে এবং পাশাপাশি আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।
- এই খাবারগুলো থেকে মোটা হওয়ার জন্য একটু দূরত্ব বজায় করুন এবং প্রাকৃতিকভাবে যে খাবারগুলো পাওয়া যায় সে খাবারগুলোয় নিয়ম করে খেলে শরীর সুস্থ স্বাভাবিক থাকতে এবং দ্রুত ওজন বৃদ্ধিতে সক্ষম হবেন।
সতর্কতাঃ
মোটা হয়ে গেলে কি কি সমস্যা হয় এই বিষয়ে আলোচনা করা হলো অতিরিক্ত ফ্যাট
হলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে অতিরিক্ত ওজনের
কারণে যে যে রোগগুলো হতে পারে যেমন ব্লাড প্রেসার , ডায়াবেটিস , হার্টের সমস্যা
, ও হজম সমস্যা ,
ব্লাড প্রেসারঃ অতিরিক্ত চর্বি জমে অতিরিক্ত মোটা হয়ে গেলে মানুষের প্রথমে যে সমস্যাগুলো হয় সেটা হলো ব্লাড প্রেসার হাই প্রেসার কারণ। শরীরে উচ্চ ক্যালরিযুক্ত হয়ে রক্তের চাপ বেড়ে যায় সেই কারণে ব্লাড প্রেসার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এবং হাই প্রেসারও হয় যার কারণে মানুষ যেকোনো সময় অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং নানা রকম অসুস্থতায় ভুগতে থাকে।
ডাইবেটিক্সঃ শরীরের মোটা হলে আরো একটি সমস্যার দেখা দেয় সেটা হলো ডায়াবেটিস। কারণ ওজন বাড়ার সাথে সাথে শরীরের সুগার চাহিদাটা বেশি বেড়ে যায় আর তখন মানুষ চাইলো নানারকম খাবার এবয়েড করে চলতে পারে না । আর তখন নানা রকম খাবার তখন অ্যাভয়েড করে চলতে হয় পুষ্টির
অভাবের কারণে মানুষ তখন অসুস্থ হয়ে থাকে এবং শরীর দুর্বলতায় ভুগতে থাকে তখন
নানা রকম অসুখ শরীরে বাসা বাঁধে তাই মোটা হওয়ার সাথে সাথে মানুষের নানা রকম
অসুখের সমস্যাও সৃষ্টি হয়।
হজম সমস্যাঃ অতিরিক্ত মোটা হওয়ার কারণে শরীরে ক্যালরি বেশি হওয়ার কারণে খাবার
ভজন শক্তি কমে যায় কারণ দ্রুত চলাফেরা করতে পারে না এবং সময় কোন কাজ করতে হলেও
অস্বস্তি বোধ করে।
এতে শরীর ভারী হয়ে যায় এবং কোন কিছু খাবারের জন্য হজম শক্তি আস্তে আস্তে
কমতে থাকে। তাই স্বাভাবিক আছে অস্বাভাবিকভাবে মোটা হওয়া বা ওজন বাড়ানো একেবারেই
ভালো নয় এমনকি অতিরিক্ত ওজন কমের ফলেও নানা রকম রোগের সমস্যা দেখা দেয় তাই
স্বাভাবিক অবস্থায় থাকা শরীরে জন্য ভালো অতিরিক্ত ওজন মানুষের নানা রকম অসুখের
কারণ হতে পারে।
শেষাংশ দ্রুত ওজন বিদ্ধির উপায়
দ্রুত ওজন বিদ্ধির উপায় প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করলাম
কিভাবে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করা যায় এবং উপরোক্ত আলোচনা থেকে বলতে পারি উপরের
নিয়মগুলো সম্পূর্ণভাবে। ফলো করলে আমরা দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করতে পারব সাধারণত
আমিষ প্রোটিনের অভাবে মানুষের ওজন দ্রুত হ্রাস হয় এবং অসুস্থতায় ঢুকতে
থাকে তাই দ্রুত ওজন বৃদ্ধির জন্য আমি ও প্রোটিনের অভাব পূরণ করতে হবে এবং
ক্যালরিযুক্ত উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার নিয়ম করে খেতে হবে এবং একজন
ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী বা সঠিক ডায়েট চার্ট ফলো করতে হবে। আমিশ ও
প্রোটিনের অভাবে থাকায় অনেক কিছু খাবার খেলেও শরীরের দ্রুত ওজন বৃদ্ধি পায় না
তাই দ্রুত ওজন বৃদ্ধির জন্য একজন পুষ্টিবিদ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।দ্রুত ওজন
বৃদ্ধির উপায়?নিয়ম করে ডায়েট চার্ট ফলো করতে হবে এবং কি কি খাবার খেলে
শরীরের সম্পূর্ণ চাহিদা পূরণ হবে সেগুলো সুস্পষ্ট ভাবে জেনে খাবার গুলো
নিয়ম করে খেতে হবে। কোন কোন খাবারে সম্পূর্ণ চাহিদা পূরণ হয় সেগুলো ডাক্তারি
পরামর্শ অনুযায়ী একটি ডায়েট চার্ট লিস্ট বানিয়ে নিতে হবে। সেই খাবারগুলো নিয়ম
করে খেতে হবে কারণ একজন পুষ্টিবিদ ভালো শরীরের কোন কোন ভিটামিনের অভাবে কোন
কোন সমস্যা হয় সম্পূর্ণ বলতে পারবেন তাই একজন পুষ্টিবিদ
এর পরামর্শ অনুযায়ী খাবারগুলো নিয়ম করে খেলে শরীরের জন্য অনেক উপকারী
হবে।প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করলাম কোন কোন খাবারে দ্রুত ওজন
বৃদ্ধি পায় এবং কোন কোন খাবারে শরীরে ইফেক্ট করে তাই আমাদের শরীরের জন্য উপকারী
হবে সেই খাবার গুলো আমরা নিয়ম করে খাব এবং। চেষ্টা করব যে খাবারগুলোতে আমাদের
শরীরে এফেক্ট করবে বা দ্রুত ওজন
বাড়িয়ে শরীরের নানা রকম অসুস্থ তাই ভুগতে হবে। সে খাবারগুলো থেকে আমরা
দূরত্ব বজায় করবো এবং ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক সিদ্ধান্ত নেব।প্রিয় পাঠক
আজকের আর্টিকেলে দ্রুত ওজন বৃদ্ধির জন্য আমরা যে বিষয়গুলো আলোচনা করলাম এ
বিষয়ে যদি আপনাদের কোন মতমত প্রশ্ন
থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন এবং নিত্য নতুন স্বাস্থ্য
বিষয় টিপস পেতে আমাদের সাথেই থাকুন এবং সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন
আবারও নতুন কোন স্বাস্থ্য বিষয় টিপস নিয়ে নতুন একটি আর্টিকেল নিয়ে
আপনাদের সামনে হাজির হব ইনশাল্লাহ সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url