বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা-জেনে নিন ৮ উপাই
বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা আপনি কি বিটরুট সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য। বিট রুটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সমৃদ্ধ পুষ্টিগণ যা আপনার শরীরের জন্য একটি পারফেক্ট ফল এতে রয়েছে । ম্যাগনেসিয়াম ,পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম , আয়রন ,
![]() |
সূচিপত্রঃ বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা
- বিট রুট খাওয়ার উপকারিতা
- বিট রুট খাওয়ার উপকারিতা কি
- গর্ভ অবস্থায় বিটরুট খাওয়ার নিয়ম
- কাঁচা বিটরুট খাওয়ার নিয়ম
- বিট রুট পাউডার খাওয়ার উপকারিতা
- খালি পেটে বিটরুট খাওয়ার নিয়ম
- বাচ্চাদের বিট রুট খাওয়ার উপকারিতা
- বিটরুট খাওয়ার নিয়ম ও অপকারিতা
- FAQ/বিটরুট সম্পর্কিত সাধারণ কিছু প্রশ্নের উত্তর
- বিট রুট খাওয়ার পদ্ধতি
- শেষ কথাঃ বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা
বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা
বিট রুট খাওয়ার উপকারিতা। বিটরুটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা
আমাদের শরীরের জন্য অনেক কার্য কারি একটি ফল । এতে রয়েছে ভিটামিন ,
আইরন ,ফাইবার , পটাশিয়াম ,ম্যাগনেসিয়াম ,যা খেলে আপনার শরীরের দ্রুত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে এবং শরীর সুস্থ ও
স্বাভাবিক রাখবে। দ্রুত ওজন বাড়াতে একটি কার্যকরী ফল হল বিটরুট । আমাদের
স্বাস্থ্যের জন্ন্য অনেক উপকারী হল বিট রোট
বিট রুট এমন একটি ফল যা আমরা সকলেই চিনি না বা আমাদের দেশে খুব একটা
পরিচিতি না। এটি বাইরের দেশ থেকে আশা একটি ফল বিট রুট । বিশেষ করে শীতের
সময় পাওয়া যায় এই ফলটিকে কাঁচা ও রান্না করেও খাওয়া যায় বিশেষ করে রান্না
করে খেলে এদের ভিটামিন কিছুটা কমে যায়। তাই এটি কাঁচা খেলে প্রচুর পরিমাণে আইরন
ভিটামিন ও ক্যালসিয়ামের কাজ করে। চলুন জেনে নেই কি পরিমান ফাইবার ও খাদ্য কিলো
ক্যালরি রয়েছে।
- শক্তি=৪৫ কিলো ক্যালোরি
- খাদ্য তালিকা ফাইবার ৪,৬ গ্রাম
- চর্বি=০২
- প্রোটিন= ২ দশমিক ৮ গ্রাম
বিট রুট খাওয়ার উপকারিতা কি
বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা কি? বিটরুটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন যা শরীরের জন্য অনেক উপকারী নিচে নেমে নেতা আলোচনা করা হলো চলুন দেখে
নেই আমাদের শরীরের জন্য। কি কি কাজ করে বিটরুট
বিটরুট এ প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকার কারণে শরীরে রক্তচাপ কমায় যাদের শরীরে উচ্চ রক্তের চাপ থাকে এটি নিয়মিত খেলে রক্ত যা কমিয়ে রক্তের শর্করা কমে দেয় এবং শরীর সুস্থ স্বাভাবিক রাখে।
বিটরুট এ রয়েছে অ্যান্টিঅক্সাইডেন যা শরীরের জন্য অনেক উপকারী এবং চোখের সমস্যা থাকলে
যেমন চোখে ঝাপসা দেখা। চোখে লালচে ভাব হওয়া সবকিছু দূর
করে এবং চোখের স্নায়ু দূর করে চোখের শক্তি বাড়িয়ে তোলে বিট রুট ।বিট রোটে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে শরীরের দ্রুত রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বাড়ায়।
এটি অতিরিক্ত ফাইবার যুক্ত খাবার হওয়ার কারণে শরীরে হজম শক্তি বাড়ে দ্রুত খাবারের চাহিদা বাড়ায় এবং শরীরে পুষ্টিগুণ চাহিদা পূরণ করে থাকে। বিট রুট এ প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও আয়রন ভিটামিনথাকায় এটি ত্বকের সৌন্দর্য দ্বিগুণ বাড়িয়ে তোলে।বেশি ফাইবার থাকাই এটি হজম শক্তি বেশি হওয়ার কারণে যকৃতের চর্বি জমতে দেয় না।
গর্ভ অবস্থায় বিটরুট খাওয়ার নিয়ম
বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা কি? সাধারণত জীবন যাপনের জন্য আমরা পুষ্টিকর খাবার খেয়ে
থাকি শরীরে সুস্থ স্বাভাবিক রাখার জন্য। এবং পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়ায় এমন কিছু খাবার খেয়ে থাকি। তার মধ্যে একটি ফল হল বিটরুট যা
শরীরের দ্রুত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং অতিরিক্ত আইরন , ফাইবার ,
ক্যালসিয়াম , পটাশিয়াম , ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট , থাকায় শরীরের দ্রুত রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় দ্বিগুণ।
আরো পড়ুন তেঁতুল খেলে কি বীর্য পাতলা হয়
এবং শরীরে সুস্থতা বজায় রাখে গর্ব অবস্থায় বিট রুট অনেক উপকারী কারণ গর্ব
অবস্থায় গর্ভবতী মায়ের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এর প্রয়োজন হয় এবং। রক্তে
হিমোগ্লোবিনের প্রয়োজন করে আর দ্রুত রক্ত হিমোগ্লোবিন ও শরীরে পুষ্টি বজায়
রাখে ।
রক্তশূন্যতায় দ্রুত কাজ করে বিট রুট এবং গর্ভবতী মায়ের রক্তে শূন্যতা দেখা দিলে শরীরের নানা রকম করে রোগ দেখা দেয় সে ক্ষেত্রে ডাক্তার বিটরুট সবজি কিভাবে রান্না করেও খাওয়া যায় এবং কাঁচা চিবিয়ে খাওয়া যায় তবে এর সাথে গর্ভবতী মায়ের জন্য এটি রান্নার থেকে চিবিয়ে খেলে শরীরে আইরনের
চাহিদা ও ফাইবার থাকায় হজম শক্তি বাড়িয়ে তুলবে।এবং শরীরের রক্তের শূন্যতা দূর করবে এবং শিশুর জন্য অনেক উপকারী হল বিট
রুট শিশুর জন্য ব্রেন শক্তি ও গ্রোথ বাড়িয়ে তোলে বিট রুট ।
কাঁচা বিট রুট খাওয়ার নিয়ম
- বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা। এমন একটি ফল হল বিট রুট শরীরের জন্য অনেক উপকারী এতে ভিটামিনের সব রকমের চাহিদা পূরণ করে থাকে এই ফলটি। বাংলাদেশের চাষ করা না হলেও আমেরিকার একটা অঞ্চলে চাষ হয়। বিট রুট সাধারণত আমাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে থাকি।
- এই সব কিছু রয়েছে এ ফলটির মধ্যে যা রান্না করেও খাওয়া যায় বা কাঁচা চিবিয়ে খাওয়া যায় রান্না করে খেলে এর পুষ্টিগুণ কমে যায় কাঁচা চিবিয়ে খেলে এর পুষ্টির দ্বিগুণ পাওয়া যায়। কারণ কাঁচা অবস্থায় ফলটিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও আয়রন পাওয়া যায় যা শরীরে। হজম শক্তি বাড়িয়ে রক্তের উচ্চ চাপ কমিয়ে তোলে।
- এই ফলটি সারা বছর পাওয়া যায় বাংলাদেশের চাষ না হলেও সব সময় পাওয়া যায় এ ফলটিকে আমরা সালাত কাঁচা চিবিয়ে খেতে পারি এবং রান্না করেও খেতে পারি তবে কাচা চিবিয়ে খাওয়াতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন পাওয়া যায়।
বিট রুট পাউডার খাওয়ার উপকারিতা
- বিট রুট খাওয়ার উপকারিতা। বিট রুট সারা বছর পাওয়া যায় কিন্তু যারা আমরা বিট রুট পাউডার খেতেও পছন্দ করি বিশেষ করে সারা বছর না পাওয়ার প্রবণতায় কেউ এই ফলটিকে কিনে শুকিয়ে পাউডার করে সারা বছর খেতে পারেন এতেও প্রচুর পরিমাণে আইরন ,ভিটামিন ,ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম , পাওয়া যায় বিট রুট আঁশযুক্ত খাবার হওয়ার কারণে এটি হজম শক্তি দ্রুত বাড়ায়।
- আপনি চাইলে একে সারা বছর ব্যবহার করার জন্য কিছুটা বেশি করে কিনে শুকিয়ে পাউডার আকারে সারা বছর খেতে পারে তবে শুকিয়ে গেলে কিছুটা এর গুনাগুনও কমে যায় সাধারণত কাঁচা খাওয়ার অনেক উপকার পাওয়া যায়।
- বিশেষ করে বিট রোট পেটের সমস্যা জনিত একটি সমাধানকারী ফল যা খেলে আপনার শরীরে দ্রুত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে এবং পেটের সমস্যা দূর করে পেটে গ্যাস থেকে সমস্যা থাকলে। বা হজম শক্তি কম থাকলে কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে দূর করে বিট রুট তাই আপনি এতে সারা বছর স্টক করে পাউডার হিসেবে খেতে পারেন।
খালি পেটে বিট রুট খাওয়ার নিয়ম
- বিটরুটে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও আইরন ভিটামিন থাকার কারণে আপনি একে যেকোনো ভাবে খেতে পারেন এই ফলটি বাংলাদেশের চাষ করা না হলেও বিশেষ করে আমেরিকাতে এই ফলটি চাষ হয় কিন্তু বাংলাদেশের সারা বছর ফলটি পাওয়া যায়। তবে শীতের সময় ফলটি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
- আপনি যদি প্রতিদিন সকালে একটি করে বিট রুট খালি পেটে সকালে চিবিয়ে খান এতে অনেক উপকারী আপনার পেটের সমস্যা দূর হবে চলুন তাহলে দেখে নিন পেটের সমস্যা সমাধান করার উপায়।
- এটা যদি পেটে প্রচুর পরিমানে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকে আপনি খালি পেটে একটি বিটরুট খেয়ে পানি খেলে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হবে।
- আপনার পেটের যদি কোষ্ঠকাঠিন্য ও পিরাজনিত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে খালি পেটে বিট রুট খেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকায় আপনার শরীরে কষ্ট কাঠিন্য ও পিরাজনিত সমস্যা দ্রুত দূর করে।
- হজম শক্তির কথা তো নাই বলা যায় কারণ এটি প্রচুর পরিমাণে ফাইবারযুক্ত খাবার হওয়ায় দ্রুত হজম শক্তি বাড়িয়ে তুলে এবং আপনার শরীর সুস্থ স্বাভাবিক রাখে।
বাচ্চাদের বিট রুট খাওয়ার নিয়ম
- বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বিটরুট একটি অনেক উপকারী ফল এটি শরীরের জন্য ও বাচ্চাদের ব্রেন ও গ্রোথের জন্য দ্রুত কাজ করে চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক কিভাবে বাচ্চাদের খাওয়াবেন এবং খেলে উপকৃত হবেন।
- প্রতিদিন সকালে একটি করে বিট রুট ফল কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে পানি খেতে হবে এতে ব্রেন হবে সতেজ ও সুন্দর।
- রক্তের স্বল্পতা থাকলে বাচ্চাদের জন্য বিট রুট একটি উপকারী ফল যার কাঁচা বা রান্না করে খাওয়ালে দ্রুত রক্তের হিমোগ্লোবিন বাড়াবে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে।
- অনেকেই আছে ছোট থেকে বাচ্চাদের চোখের সমস্যা থাকে তাদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন সকালে একটি করে নিয়ম করে বিটরুট কাঁচা চিবিয়ে খেলে চোখের সমস্যা দূর করবে এবং চোখের জ্যোতি শক্তি বাড়াবে।
বিটরুট খাওয়ার নিয়ম ও অপকারিতা
বিট রুট খাওয়ার উপকারিতা । বিট রুট একটি সাধারণত উপকারী ফল যা খেলে
শরীরে দ্রুত ওজন শক্তি বাড়িয়ে তোড়ে এবং রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরি করে এবং উচ্চ
রক্তচাপ কমিয়ে তোলে। কিন্তু পাশাপাশি কিছু এর অপকারিতা রয়েছে যেমন।
যাদের অতিরিক্ত প্রেসার লোবার রক্তের চাপ কম থাকার তারা যদি এই ফলটি প্রতিদিন খেয়ে থাকে তাহলে তাদের রক্তের চাপ কমে গিয়ে শরীরের দ্রুত দুর্বলতা তৈরি করবে।এবং ওজন কমানোর জন্য এই ফলটি সাজেস্ট করে খেতে চান তাদের ক্ষেত্রে বলতে পারি এই ফলটি নিয়মিত খেলে শরীর ও অতিরিক্ত
হাড়ে ওজন কমে শরীরে আনফিট তৈরি করে
ফেলবে তাই খেতে হলে কিছুটা পরিমাণ মত খেতে হবে অতিরিক্ত বেশি হারে খাওয়া যাবে
না।যাদের পুরনো আমাশয় সমস্যা রয়েছে তারা এ ফলটি খেলে আমাশই সমস্যা বাড়তে
পারে তাই এটি ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী খেতে পারেন।
FAQ/বিটরুট সম্পর্কিত সাধারণ কিছু প্রশ্নের উত্তর
প্রশ্নঃ বিটরুট কি কিডনির জন্য ক্ষতিকারক?
উত্তরঃবিটরুট ফল কিডনির জন্য কোনভাবেই ক্ষতিকারক নয় যদি আপনার কিডনিতে কোনভাবে
পাথর বা অন্যভাবে ইনফেকশন থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই বিপ্লুট খাওয়া থেকে বিরত
থাকুন।
প্রশ্নঃ বিটের রস খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়?
উত্তরঃ বিটের রস খেলে ত্বক ফর্সা হয় কারণ পিটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন
সি যা টকশীট নামে পদার্থ শরীর থেকে বের করে ফেলে যার কারণে ত্বক উজ্জ্বল ও
সুন্দর হয়ে উঠে।
প্রশ্নঃ-বিট কাঁচা না সিদ্ধ খাওয়া ভালো?
উত্তরঃ আপনার শরীরের জন্য কাঁচা বিটরুট খাওয়া শরীরের জন্য অনেক উপকারী তবে
চাইলে এটি সেদ্ধ করো খেতে পারেন কিন্তু এর ভিটামিন খুব কম পাবেন।
প্রশ্নঃ প্রতিদিন বিট খেলে কি হয়?
উত্তরঃ প্রতিদিন বিষ খেলে শরীরে রক্ত কণিকা বাড়তে থাকে এবং রক্তের শর্করা
মাত্রা কমে রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। এবং ভিটামিন শরীরের পর্যাপ্ত
পরিমাণে পাওয়া যায়।
প্রশ্নঃ বিট খেলে কি কোষ্ঠকাঠিন্য হয়?
উত্তরঃবিট খেলে প্রতিদিন কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার
এ সমৃদ্ধ এর হজম শক্তি বৃদ্ধি বাড়ায় পেটের গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম দূর করে এবং
শরীরের ভিটামিন যুক্ত করে।
বিট রুট খাওয়ার পদ্ধতি
- বিট রুট খাওয়ার পদ্ধতি।বিট রুট এমন একটি ফল যার মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আইরন ফাইবার ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সবকিছুই রয়েছে যা আপনার শরীরের জন্য অনেক উপকারী এতে আপনি সারা বছর সংরক্ষণ করে খেতে পারে। সাধারণত এটি সারা বছর বাজারে পাওয়া যায় এটি বাংলাদেশ চাষ করা না হলেও।
- সারা বছর বাংলাদেশে পাওয়া যায় এটি আপনি রান্না করেও খেতে পারেন এবং কাঁচা চিবিয়ে খেতে পারেন এবং বেশি করে কিনে। রেখে শুকিয়ে পাউডার করে এটি খেতে পারেন তবে।
- তবে কাঁচা অবস্থায় খেলে এর পুষ্টি চাহিদা দ্রুত পূরণ হবে রান্না করে খেলে কিছুটা এর গুনাগুন কমে যায়
- এবং শুকিয়ে পাউডার করে খেলে এর কিছুটা পুষ্টিগুণ কমে যায়।
শেষ কথাঃ বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা
বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা বিটরুটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আইরন
ম্যাগনেসিয়াম পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সাইডের যা শরীরের জন্য অনেক উপকারী একটি ফল
আপনার শরীরের জন্য শরীর সুস্থ স্বাভাবিক রাখার জন্য দ্রুত কার্যকারী একটি ফল। এটি
সারা বছর সংরক্ষণ করেও খাওয়া যায় উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা বলতে পারি বিট
রুট ফল শরীরের প্রতিটি কোর্সের কাজ করে থাকে রক্তশূন্যতা থাকলে রক্তের
স্বল্পতা দ্রুত দূর করে রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে।
এবং পেটের সমস্যা থাকলে পেটের বিরাজনিত গ্যাস্টিকের ও কোষ্ঠকাঠিন্য সবকিছু সমস্যা
দূর করে বিটরুট এই বিষয় আশা করি আমরা বোঝাইতে পেরেছি এই বিষয়ে যদি
আপনাদের কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে। অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আপনার মতামত
জানাবেন।
এবং নিত্যনতুন স্বাস্থ্য টিপস পেতে আমাদের সঙ্গে থাকুন এবং আপনি যদি পড়ে
উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অন্যদেরকে পড়ার সুযোগ করে দিন। আবারো কোন নতুন আর্টিকেল
স্বাস্থ্যসেবা বা স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে ততক্ষণ সবাই
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url