কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন কানাডায় সকল চাকরির আবেদন সুযোগ ও
কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়। খরচের সকল ডকুমেন্ট খুব সহজে আজকের
আর্টিকেলে জেনে নিন
তাই পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এবং জেনে নিন
কানাডায় কিভাবে আবেদন করবেন ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
পেতে কি কি লাগে কানাডার ভিসা তৈরি করার জন্য সকল তথ্য থাকছে আজকের আর্টিকেলের
বিস্তারিত।
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন কানাডা ফর মিট ভিসা পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে
কানাডিয়ান ভাবে যেখানে আপনি কাজ করবেন সেই জায়গায় একটি বৈধ নিয়োগপত্র থাকা
লাগবে। এবং সেই নিয়োগ পত্রের মাধ্যমে আপনি কানাডার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে
পারেন সাধারণত আপনি কানাডা যেতে চাচ্ছেন যখন সেই জায়গাতে অবশ্যই কোনো কাজের
এপয়েন্টমেন্ট লেটার
আপনার কাছে থাকতে হবে এবং আপনার পাসপোর্ট ভিসা আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
সবকিছু দিয়ে আপনি কানাডা যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে
পারবেন এবং আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ভিসার জন্য ফ্রি প্রদান করতে হবে আর
কি প্রদান করার পরেই আপনি। কানাডা যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেয়ে যাবেন।
অনেকেই মনে করেন কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কি কি প্রয়োজন পড়ে
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে। আপনি চাইলে অনলাইনে বা
সরাসরি ভিসা প্রসেসিং অফিসে গিয়ে ভিসার জন্য আবেদনের ফরম পূরণ করতে পারবেন। তার
পূর্বে অবশ্যই আপনাকে ভিসার জন্য ফি প্রদান করতে হবে।
আবেদন করার জন্য কি কি লাগেঃ আবেদন করার জন্য সর্বপ্রথম যেটা আপনার কাছে প্রয়োজন
আপনি যে জায়গাতে কাজ করবেন সেই জায়গার লিগ্যাল মানে বৈধ নিয়োগপত্র থাকতে হবে।
আপনার পাসপোর্ট এনআইডি কার্ড ভিসা পাসপোর্ট সাইজের ছবি। এবং কী প্রদানের রশিদ
মেডিকেল রিপোর্ট পুলিশের রিপোর্ট সবকিছু দিয়ে আপনাকে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট
ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কি
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কি কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হচ্ছে বৈধতার যাকে বলা
হয় আপনি যে জায়গাতে কাজ করতে যাচ্ছেন। সেই জায়গার বৈধ এপয়েন্টমেন্ট লেটার
যেখান থেকে আপনাকে কাজের জন্য বৈধ ভাবে অ্যাপোয়েন্টমেন্ট করা হয় সেটাকে বলা হয়
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা যার জন্য আপনি পারমানেন্টলি ওখানে কাজ করতে পারবেন
কোন সমস্যা ছাড়াই।
সাধারণত এই বৈধতা ছাড়া অনুমোদন দেওয়া হয় না তাই আপনাকে এই অনুমোদন নেওয়ার
জন্য অবশ্যই সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার সম্পূর্ণ কাগজ পাসপোর্ট ভিসা ছবি এন আই ডি
কার্ড সহ সবকিছু আপনাকে পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে এরপর আপনাকে। ভিসার জন্য
ফ্রি প্রদান করে তা রশিদ সহ আপনাকে জমা করার পর আপনাকে ভিসার আবেদন ফরম পূরণ করতে
দেওয়া হবে।
এবং যতক্ষণ না আপনি যে জায়গায় কাজ করছেন সেই জায়গার বৈধ appoinমেন্ট লেটার
আপনি না দিতে পারবেন ঠিক ততক্ষণ আপনাকে পরপারমেট ভিসা প্রদান করা হবে না। বা আপনি
যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে বা কোন দালালের মাধ্যমে ভিসার জন্য কানাডা ওয়ার্ক
পারমিট আবেদন করে থাকেন। তাহলে আপনি সেই জায়গাতে কোনভাবে অনুমোদন দেওয়া
হবে না যদিও আপনি কোন ভাবে অনুমোদন পেয়ে যান তবে সেখানে আপনি।
পার্মানেন্টলি কাজ করতে পারবেন না তাই কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য
সর্বপ্রথম আপনাকে বৈধ অ্যাপোয়েন্টমেন্ট লেটার জমা দেওয়ার পরে আপনাকে কানাডা
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রদান করা হবে। এর জন্য আপনাকে অবশ্যই নিয়োগ কারীর কাছ
থেকে এপয়েন্টমেন্ট লেটার নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে।
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চেক
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কি আপনি কি কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চেক করতে চাইছেন অনলাইনে তাহলে আপনি চেক করতে
যদি পেয়ে থাকেন আপনি যদি করতে পারেন। কানাডা ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট এ গিয়ে
অনলাইনের মাধ্যমে আপনি আপনার পুরো ইনফরমেশন সেখানে দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আপনার
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চেক করতে পারবেন।
চেক করার জন্য অবশ্যই আপনাকে কোড নম্বর মানে আপনার ভিসা নম্বর দিতে হবে এবং
প্রয়োজনের সকল তথ্য দিয়ে মাই একাউন্ট দিয়ে gckey আপনি আপনার পুরো
ইনফরমেশন ভালোভাবে চেক করতে পারবেন সাধারণত অনলাইনের মাধ্যমে কানাডা
ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে বা।
ircc এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে
ভালোভাবে আপনার পুরো ইনফরমেশন চেক করতে পারবেন আবারো বলব আপনার এর জন্য আপনার
ভিসার কোড নম্বর প্রয়োজন করতে পারে সেটি অবশ্যই দিয়ে আপনার পুরো ইনফরমেশন দিয়ে
আপনি সেটাকে চেক করতে পারবেন।
FAQ/কানাডা পারমিট ভিসা সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন
প্রশ্নঃ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কি?
উত্তর ঃ ওয়ার্ড ফরমেট ভিসা হচ্ছে কোন মানুষ এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজের
জন্য যে বৈধতা ভাবে যেতে চাই। তাকে বৈধভাবে কাজের অধিকার দেওয়া কে বলা হয়
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা।
প্রশ্নঃ কানাডা যেতে কি কি কাগজ লাগে?
উত্তরঃ কানাডা যেতে সাধারণত আপনার সর্বপ্রথম যা প্রয়োজন সেটা হলো আপনি যে
জায়গায় কাজ করবেন সে জায়গার বৈধ এপয়েন্টমেন্ট লেটার আপনার পাসপোর্ট পুরনো কোন
পাসপোর্ট আগে করে থাকলে সেটা এবং অবশ্যই। যে পাসপোর্ট বানাচ্ছেন সে পাসপোর্টে যেন
ছয় মাসের প্রদান করা থাকে আপনার ছবি আপনার এনআইডি কার্ড সবকিছু
প্রয়োজন লাগতে পারে।
প্রশ্নঃ ভিসার জন্য কি কি কাগজ লাগে?
উত্তরঃ ভিসার জন্য সাধারণত পাসপোর্ট সাইজের ছবি এনআইডি কার্ড নিয়োগের জন্য
অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার পুরনো কোন যদি পাসপোর্ট আগে থেকে থাকে না থাকলে নেই।
আপনার ফি প্রদান করা রশিদ এই সবকিছু কাগজ আপনাকে জমা দিয়ে ভিসা তৈরি করতে
দিতে হবে।
প্রশ্ন ঃ কানাডায় সর্বনিম্ন বেতন কত?
উত্তরঃ কানাডায় কোন সর্বনিম্ন বেতন এটি বাধ্যতামূলক করা নাই তবে আপনি যদি কোন
কাজের অভিজ্ঞতা ছাড়ায় কাজ করতে চান বা। নিম্নমানের কোন কোম্পানি বা অন্য কোন
কাজে যেতে চান যেখানে বেতন কম সর্বোচ্চ আপনাকে বেতন প্রদান করা হবে 35 থেকে 40
হাজার টাকা।
প্রশ্নঃ কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফি কত?
উত্তরঃ কানাডায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ফি হচ্ছে ২০ হাজার টাকা ৩০ হাজার টাকা হয়ে
থাকে।
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার গুরুত্ব
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনি যে জায়গাতে কাজ
করবেন সেই জায়গার যদি কোন কাজের বৈধতা না থাকে সে জায়গায় যদি দীর্ঘস্থায়ীভাবে
কাজ না করতে পারে আপনার সেখানে কোনভাবেই কাজ করে স্থায়িত্ব লাভ করতে পারবেন না
এবং। পাশাপাশি কোনভাবেই আপনি নিজেকে সাকসেস হিসেবে তৈরি করতে পারবেন না। এবং
কানাডায় আপনাকে যাওয়ার জন্য অনুমোদন দেওয়া হবে না।
ভিসার গুরুত্বঃ সাধারণত কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দেওয়া হয় এর কারণে যে
সেখানে দীর্ঘস্থায়ীভাবে কাজ করতে পারে এবং বৈধতার সাথে কাজ করে নিজেকে তৈরি করার
জন্য। এবং অনেক দিন যাবত আপনি ওহানে আপনি বৈধতার সাথে কাজ এবং জীবনযাত্রার মান
ঠিকঠাক করতে পারেন এর জন্য আপনাকে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দেওয়া হয়।
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা না পেলে আপনি কোনভাবে সেখানে দীর্ঘস্থায়ী কাজ করতে
পারবেন না এবং আপনাকে কোনভাবেই। কানাডা ভিসা দেওয়া হবে না এবং আপনি সেখানে
কোনোভাবেই যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে গিয়েও থাকেন কোন দালালের মাধ্যমে সেখানে
দীর্ঘস্থায়ীভাবে কাজ করতে পারবেন না এবং কোনভাবেই লাভবান হতে পারবেন না।
কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন কানাডা ভিসার কি কত এ কথাটি অনেক ভাই ও বন্ধুরা আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন যে
কানাডিয়ান ভিসা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ কত টাকা লাগে। কানাডিয়ান ভাইসা লাগানোর
জন্য আপনাকে সর্বোচ্চ কানাডার ডলার130 ডলার থেকে দেড়শ ডলার মত হয়ে থাকে যা
বাংলাদেশী টাকায় পড়ে ১২ থেকে প্রায় ১৫ হাজার টাকার মতো।
এবং আপনাকে অন্যান্য সার্ভিস চার্জ যেমন বিমান ভাড়া এবং যাওয়ার ধরা সম্পূর্ণ
দিয়ে আপনার টাকা করতে পারে প্রায় তিন থেকে চার লক্ষ টাকা এবং যদি আপনি
এটি ভিসা সিজনাল যেতে চান বা আপনি যদি নন সিজনালের ভিসা
আবেদন করেন তাহলে আপনাকে কমপক্ষে পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকা বা কোন এজেন্সির
মাধ্যমে গেলেও আপনাকে ঠিক এরকম টাকা খরচ করে যেতে হবে।
পাশাপাশি আপনার যদি কেউ কানাডাতে আত্মীয়তার মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনাকে
এর থেকে কিছু কম টাকা হলে হয়তো বা আপনি যেতে পারবেন তো তাছাড়া আপনাকে পাশ থেকে
ছয় লক্ষ টাকা মিনিমাম আপনাকে খরচ করে কানাডা ভিসা যেতে পারবেন।
তারপরে আপনাকে আরো একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে যে আপনি কোন বিষয়ে কানাডায় যেতে
চাচ্ছেন বিভিন্ন বিষয় বিভিন্ন রকমের খরচ করতে থাকে যেমন কৃষি বিষয় খরচ থাকে
পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকা। টেকনাশিয়াল বা ইলেকট্রিশিয়ান হোটেল বয় এসব কিছুর
আলাদাভাবে ভিন্নভাবে ভিসার খরচ পড়ে থাকে।
কানাডা ভিজিট ভিসা এম্বাসি ফি কত
কানাডা ভিজিট ভিসা যেতে হলে আপনাকে সর্বোচ্চ কানাডিয়ান ডলারের প্রায় ১১০ ডলার
বা ১০০ ডলারের মতো লাগে যেখানে আপনার খরচ করে প্রায় 14000 সাড়ে 14 হাজারের মতো
পড়ে যায়। এবং আপনি যদি তার থেকে কম লাগে অনেক সময় দেখা যাচ্ছে যে ৮০ থেকে ৯০
ডলার পর্যন্ত পরে কখন সেই টাকা বাংলার টাকার পরিমান হয়।
12000 বা সাড়ে বারো হাজার টাকার মত পড়ে যায় আপনি চাইলে এটি ক্রেডিট কার্ড
ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে পরিশোধ করতে পারেন বা সরাসরি ফ্রি প্রদান করে আপনি সরাসরি
ফ্রি সরাসরি ভিজিট ভিসার জন্য আপনি প্রসেসিং তৈরি করতে পারবেন এর জন্য আপনার যে
কাগজ পাতি গুলো প্রয়োজন করতে পারে।
আপনার যেখানে আপনি যে জায়গাতে ভিজিটর হিসেবে যেতে চাইছেন সেই জায়গার আপন মান
লেটার বা আপনি যে জায়গায় যাচ্ছেন পূর্ণাঙ্গ সঠিক ঠিকানা এবং বৈধতা যাচাই
পাশাপাশি আপনার পাসপোর্ট ভিসা পাসপোর্ট সাইজের ছবি এনআইডি কার্ড বা আপনার
পাসপোর্ট থাকলে সম্পূর্ণ কপি সহ আপনি দিয়ে ভিসা প্রসেসিং করতে পারবেন।
কানাডা ভিসা আবেদন ফরম 2025
কানাডা ভিসা আবেদন ২০২৫ সম্পর্কে অনেকে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন যে বর্তমানে
2025 সালে। কোনরকম চেঞ্জ বা কানাডিয়ান ভিসা সম্পর্কে কোন রকম পরিবর্তন এসেছে
কিনা বা কিভাবে করতে হবে সেই সবকিছু প্রসেসিং সম্পর্কে আমাদের কাছে। জানতে
চেয়েছেন এর মাধ্যমে তাই চলুন পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ি এবং
কানাডা ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেই।
ভিসার আবেদনঃ সর্বপ্রথম আপনাকে এটা সিলেক্ট করতে হবে যে আপনি কোন ধরনের ভিসা
নিতে চাচ্ছেন স্টুডেন্ট ভিসা ভিজিটর ভিসা বা কোন কাজের জন্য নিয়োগের ভিসা।
সর্বপ্রথম এটি আপনাকে সিলেক্ট করতে হবে। সিলেক্ট করার পর আপনাকে কানাডা ভিসা
প্রক্রিয়া করার জন্য কানাডা ইমিগ্রেশন সিটিজেন ভিসা সম্পর্কে গিয়ে আপনাকে বিচার
আবেদন করতে হবে।
ircc ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গিয়ে আপনি অনলাইনে পুরো আপনার ডিটেলস যেমন আপনার
পাসপোর্ট সাইজের ছবি এন আইডি কার্ড আপনার পাসপোর্ট।এবং আপনি কোন ভিসাতে যাচ্ছেন
অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার সবকিছু জমা দেওয়ার পর অনলাইনে ফরম পূরণ করতে পারবেন।
এবং আপনি ভিসা নির্বাচন করতে পারবেনঃ কোন বিষয়ে যেতে চাচ্ছেন কৃষি বিষয়ে
স্টুডেন্ট ভিসা ইলেকট্রিশিয়ান যেকোন ভিসায় আপনি যাচ্ছেন সেই ভিসাটি অবশ্যই
আপনাকে সিলেক্ট করে সেটে জানাতে হবে এবং সে ফর্ম পূরণে দিতে হবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ আপনি যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো বিদেশে কানাডায়
যাওয়ার জন্য ব্যবহার করবেন সেই নথিপত্র গুলো অবশ্যই জমা করতে হবে ভিসা অফিসে
যেমন আপনার ছবি আপনার এনআইডি কার্ড আপনার পাসপোর্টভিসা এবং যে পাসপোর্ট নম্বর কোড
থাকবে সেই কোডটি অবশ্যই আপনাকে দিতে হবে। আর যে জায়গাতে আপনি কাজে যাবেন সেই
জায়গার অবশ্যই অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার মানে বৈধতা লেটার আপনাকে দিতে হবে।
শেষ কথাঃকানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন
কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন উপরোক্ত আলোচনার ভিত্তিতে আমরা বলতে পারি
যে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিস্তারিত আজকের আর্টিকেলের
মাধ্যমে আমরা তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে পাশাপাশি আপনি। কোন বিষয়ে যেতে পারেন বা কত
টাকা লাগতে পারে সম্পূর্ণ বিস্তারিত তুলে ধরেছি পাশাপাশি আপনাকে।
কি কি ডকুমেন্টস লাগবে কত টাকা লাগতে পারে এবং কিভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
বানাবেন কি কি প্রয়োজন করতে পারে কার মাধ্যমে যাবেন সম্পূর্ণটা এই আর্টিকেলের
মাধ্যমে আশা করছি আপনি জেনে গেছেন। এবং সেই অনুযায়ী আপনি অবশ্যই কানাডা ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা বানাতে পারবেন।
এই আর্টিকেলে যদি আপনাদের আরো কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে
জানাবেন পরবর্তী আর্টিকেল নিয়ে আপনাদের সাথে দেখা হবে ততক্ষণ সবাই ভালো থাকবেন
সুস্থ থাকবেন এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url